Sunday 1 April 2012

অনলাইন থেকে ভিডিও,অডিও, ই-বুক, ইমেজ, ডকুমেন্ট কনভার্ট করুন



সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা। আপনারা আশা করি ভালো আছেন।
আপনারা হয়তো উপরের টাইটেল দেখেই বুঝে গেছেন আমি কি বলতে চাইছি।
আপনারা এখন যেকোনো ভিডিও,অডিও, ই-বুক, ইমেজ, ডকুমেন্ট  অনলাইন থেকেই কনভার্ট করতে পারবেন!!
এজন্য আপনার কোন সফটওয়্যার এর প্রয়োজন পড়বে না।
ভিডিও,অডিও, ই-বুক, ইমেজ, ডকুমেন্ট  অনলাইনে কনভার্ট করতে প্রথমে এখানে যান
তারপর আপনি ওখানেই সব কিছু স্টেপ বাই স্টেপ কনভার্ট করতে পারবেন।

পেনড্রাইভে ফাইল কপি পেস্টের গতি বাড়িয়ে নিন

পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।

নানা কারণে আমরা কম্পিউটার থেকে পেনড্রাইভে ফাইল কপি করে থাকি। অনেক সময় দেখা যায়, পেনড্রাইভে ফাইল কপি করার প্রক্রিয়া খুব ধীরগতিতে সম্পন্ন হয়। অনেকে কপি-পেস্টের গতি বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করেন। তবে আপনি ইচ্ছে করলে সফটওয়্যার ছাড়াই কপি-পেস্টের প্রক্রিয়া দ্রুততর করতে পারেন। এ জন্য প্রথমে My Computer-এ ডানে ক্লিক করে Properties অপশনে যান। এখন Hardware ট্যাব থেকে Device Manager অপশনে যান। এরপর Ports (Com & LPT) থেকে Communications port (COM1) অপশনে দুই ক্লিক দিন। এখন Port Settings থেকে Bits per second হিসেবে সর্বোচ্চ বিট 128000 নির্বাচন করুন। এরপর Flow Control অপশন থেকে hardware নির্বাচন করে OK দিন। এরপর পিসি রিস্টার্ট দিন। এখন পেনড্রাইভে কপি-পেস্ট প্রক্রিয়া আগের চেয়ে দ্রুততর হবে।

হাজার মাইল দূরের কম্পিউটারে কাজ করুন ঘরে বসে !!!

আসুন  দেখি কিভাবে আপনি দেশে/বিদেশে থাকা আপনার বন্ধুর পিসির কাজ করে দিবেন।

১। প্রথমে টিম ভিউয়ার সফ্টওয়ারটি লাগবে দুই পিসির জন্যই, (সেই সাথে নেট কানেশনতো অবশ্যই লাগবে)
২। এখানে ক্লিক করে সফ্টওয়াটি ডাউনলোড করে নিন, ( সাইজ মত্র- 3.89 MB )
৩। স্বাভাবিক নিয়মেই এটা ইন্সটল করে ফেলুন,
৪। এবার সফ্টওয়ারটি ওপেন করুন দুজনই।


৫। এরপর Remote Control ট্যাব থেকে Partner ID তে আপনার বন্ধুর আইডি লিখুন । অর্থাৎ আনার বন্ধুর সফ্টওয়ারটি ওপেন করলে সেখানেও এটার মতো Your ID ও নিচে Password দেওয়া থাকবে। (আপনার বন্ধুর নিকট থেকে তার  আইডি ও পাসওয়ার্ড জেনে নিন)
৬। এবার Connect to Partner বাটনে ক্লিক করে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেলে Password চাইবে ,








৭। Password দিয়ে Log On এ ক্লিক করুন,
৮। আবার কিছুক্ষন পরে একটা ডেস্কটপ ওপেন হবে, এই ডেস্কটপটি হচ্ছে আপনার বন্ধুর পিসির ডেস্কটপ।
এখন আপনি তার পিসির কাজ করতে পারবেন খুব সহজেই,

লুকিয়ে কেউ আপনার পিসি ইউজ করে পালাতে পারবে না

সবাইকে সালাম দিয়ে শুরু করলাম,আশা করি সবাই ভালো আছেন, একটা মজার জিনিস শেয়ার করবো,আজ ,অনেক মজার ,মনে করেন আপনি বাশায় নেই,অথবা আপনি একটা অফিস-এ আপনার একটা পারসোনাল কম্পিউটার আছে ,অনেক-এ চাইবে আপনার অজান্তে একটু চোরি করতে:Pতাদের জন্য এই ছোট সফটওয়্যারটি।

প্রথমে ২০০ কেবি এই পোর্টেবল সফটওয়্যার টি এই লিঙ্ক -এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নেন।
এটা উইন্ডোজ ৭,এক্সপি এবং ভিস্তাতে কাজ করবে :D .
এই বার ডাউনলোড করা হয়ে গেলে সফটওয়্যারটি ওপেন করলে দেখতে পাবেন,আপনার পচ -এর ইতিহাস। এই সফটওয়্যার টি ৭ দিনের হিস্ট্রি ধরে রাখতে সক্ষম :D
এছারা একই নেটওয়ার্ক এর সকল পিসি কে আপনি অ্যাড করে ,ওই সব পিসি গুলোর ৭ দিনের হিস্ট্রি  দেখতে পারবেন,কে কখন কয়টা বাজে আপনার পিসি ওপেন করেছে ,সব কিছু জানতে পারবেন ,

IP Adress হাইড করার একদম নতুন একটি সফটওয়্যার। ১০০% কাজ করবেই।



আমরা অনেকেই ইন্টারনেট ব্যবহার করি। বিভিন্ন কাজের সুবিধার্থে অনেকেরই শখ জাগে নিজের IP Address কে অন্যর চক্ষু বা জানানো থেকে বিরত রাখি।এই কাজের জন্য অনেকেই ২ টি পন্থা মেনে চলেন তাহলো-
১। ডস কমান্ডের মাধ্যমে কিছু কোডিং লিখে নিজের আইপি পরিবর্তন করে নেওয়া।অব্শ্য এই কাজটি করা খুবই ঝামেলার। অনেক অভিজ্ঞ হতে হয়।
২। অপরদিকে যারা ১ম কাজটি করতে পারেন তার ভিন্ন কিছু সফটওয়্যার ব্যবহার করেন যেমন- Easy IP Hide, Real Hide IP, Auto Hide IP ইত্যাদি। এইগুলো বেশীর ভাগই ক্রাক ফাইল ব্যবহার করেন। কেননা উপরোক্ত এক একটি সফট ওয়্যারের মূল্য প্রায় ২০ ডলার থেকে সর্বোচ্চ ৫৫ ডলার পর্যন্ত। যা দিয়ে প্রায় ২ বছরের জন্য একটি লাইসেন্স এন্টি ভাইরাস ক্রয় করা হয়ে যাবে।

যাইহোক আমি আপনাদেরকে একটি ভিন্নরকম একটি সফটওয়্যারের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব এর নাম- Hotspot Sheild.
এটি একটি সম্পূর্ন ফ্রি ভার্সন।বিশ্বের প্রায় ১৫ লক্ষের বেশী গ্রাহক এই সফট ওয়্যারটির সহায়তা নেন। এর ব্যবহারও সহজ।
ইনষ্টল করে নিলেই নেট চালু করলে নিজেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে অআইপি ঠিকানা পরিবর্তন করে নিবে। নিজেদের কোন কাষ্টমাইজের পরিবর্তনের দরকার নাই।
এটি শুধু আইপি ঠিকানা পরিবর্তন করেনা অন্য কাজও করে যেমন-

পরামর্শ-
১। প্রথমদিকে ব্যবহারের ক্ষেত্রে এর ইন্টারফেসকে নতুন বলে মনে হতে পারে।
অথবা গুগল দ্বারা সার্চ করছেন সেখানে গুগলের লোগো না দেখিয়ে Hotspot Sheild এর সাচিং দেখাচ্ছে। অআসলে এই গুলো তেমন ভয়ের কারন নাই। এটি ম্যালওয়্যার ও প্রাইভেসি Protection হিসাবে ইন্টারফেস পরিবর্তিত হয়। অআপনি ইচ্ছা করলে একে কিছু সময়ের জন্য বন্ধ রাখতে পারেন তাহল-
এটি ইনষ্টল করলে স্টার্ট মেনুর সর্বডানে টাস্কবারে এর অআইকন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করে Disconnect/Off সিলেক্ট করলেই হবে। অআবার চালু করতে হলে Connect/On এ-ক্লিক করতে হবে।

যারা আগ্রহী তারা এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে এই লিংকে ক্লিক করুন-

অনলাইনে আইপি ঠিকানার বিস্তারিত জানার আদর্শ একটি সাইট ✒ A Standered WebSite For Internet Protocol (IP)

A Standered WebSite For Internet Protocol (IP)

পূর্বেই লিখেছিলাম, আমি বড় সিরিজগুলোর মাঝেমাঝে আপনাদেরকে ছোটো ছোটো কিছু বিষয় নিয়ে পোষ্ট করবো। তবে এটি আপনাদের সকলের কাজে না’ও লাগতে পারে। তাই এইসব পোষ্টে কোনো সমস্যা জানালে আমি কোনো সমাধান দিব না। তবে মন্তব্য জানানোর পথ খোলা থাকবে। আপনারা স্বাধীনভাবে আপনাদের মত প্রকাশ করতে পারবেন। (অবশ্যই নীতিমালা মেনে) কেননা, আমি স্বাধীন মত প্রকাশের পক্ষে। :) (মজার এবং গুরুত্বপূর্ন কথা বলবার মতো মুচকি হাসি)!

আজকের বিষয়, “কিভাবে ইন্টারনেট থেকে আপনি আপনার আইপি ঠিকানা বের করতে পারবেন

ip

আপনারা অনেকেই আইপি ঠিকানার বিস্তারিত বের করার অনেক উপায়ই জেনে থাকবেন। আজকে আপনাদের সাথে সেরকমই সুবিধা প্রদান করে এমন- একটি ওয়েব সাইটের ঠিকানা শেয়ার করবো।

এটি অন্যান্য সাইটের মতই আপনার প্রদত্ত IP Address এর বিস্তারিত ঠিকানা বের করে দিবে। ISP –এর ঠিকানা, আইএসপি-এর সার্ভিসের সীমানা, সহ IP ব্যাবহারকারীর অবস্থান একেবারে ম্যাপের মাধ্যমে দেখতে পাবেন।

আপনি পরীক্ষামূলক একটি আইপি নির্বাচন করুন, এবং সেটি বসিয়ে সার্চ দিন আর দেখুন।

আর আপনি সাইটটিতে প্রবেশ করার সাথে সাথে আপনার আইপি ঠিকানার বিস্তারিত দেখতে পাবেন।

তাই যারা আইপি ঠিকানার বিস্তারিত জানতে চান, তারা এখানে ক্লিক করে সাইটটিতে ঘুরে আসতে পারেন।

ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে আমার কিছু কথা By রনি মজুমদার

সালাম নিবেন সবাই। আমাদের ব্লগে অনেক বিষয়ে আলোচনা/ পোস্ট থাকলেও ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে বিস্তারিত কিছু নেই। তাই, সবাইকে এই বিষয়ে জানানোর জন্যই আমার এই ধারাবাহিক পোস্ট। আজ আপনাদের ওয়ার্ডপ্রেস কি এবং এর ইতিহাস সম্পর্কে কিছু তথ্য দেব। বানান এবং তথ্য সংক্রান্ত ভুল ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। যদিও আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করেছি ইনফরমেশন সঠিকভাবে দেবার।
ওয়ার্ডপ্রেস কি?
ওয়ার্ডপ্রেস হচ্ছে ফ্রী এবং ওপেন সোর্স ভিক্তিক ব্লগিং টুল ও সিএমএস (কন্তেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) যা পি।এইচ।পি এবং মাইএস।কিউ।এল দিয়ে পরিচালিত। ওয়ার্ডপ্রেসের অন্যতম দিক হচ্ছে এর প্লাগ-ইন আর্কিটেকচার এবং টেমপ্লেট সিস্টেম। আলেক্সা ইন্টারনেটের সার্ভে অনুযায়ী বর্তমানে ২২ শতাংশের বেশী ওয়ার্ডপ্রেস ব্যাবহার করছেন। সিএমএস (কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম)ভিক্তিতে এটি পৃথিবীতে সেরা।
ওয়ার্ডপ্রেসের জনক?
Matt Mullenweg প্রথম ০.৭০ ভার্সন রিলিজ করেছিলেন ২৭শে মে, ২০০৩ সালে। ৬৫ মিলিয়ন ডাউনলোড হয়েছে ডিসেম্বর ২০১১ পর্যন্ত এর বিভিন্ন ভার্সনে।
ফিচারঃ
ওয়ার্ডপ্রেস রয়েছে “ওয়েব টেম্পলেট সিস্টেম” যা তাদের “টেম্পলেট প্রসেসর” দিয়ে নিয়ন্ত্রিত।
ছবিঃ

  • থিমঃ ওয়ার্ডপ্রেস ব্যাবহারকারীরা ইচ্ছে করলেই এক টেমপ্লেট থেকে আরেক টেম্পলেটে পরিবর্তন করতে পারে। যা আপনার আরেক টেম্পলেটের ছবি, টেক্সট অক্ষত রাখবে। আপনি থিম “খেরখাতা। / ড্যাশবোর্ড ” থেকে, অথবা এফটিপি ব্যাবহার করে ইন্সটল করতে পারবেন।
  • প্লাগ-ইনঃ যদি ও গত বছর এই ফিচার সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল, এখন সব ফ্রী (wordpress.com) ব্যাবহারকারীরা তা পাচ্ছেনা। প্লাগ-ইন ওয়ার্ডপ্রেসের অন্যতম জনপ্রিয় ফিচারের একটি। প্রায় ১৭০০০ প্লাগ-ইন রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেসের (wordpress.org) যা দিয়ে আপনি উইজেটসহ অন্যান্য সুবিধা নিতে পারতেন।
  • উইজেটঃ উইজেট দিয়ে আপনি দ্রাগ-ড্রপ করেই আপনার পছন্দসই জায়গায় অর্থাৎ সাইডবারে ইনফরমেশন প্রদান করতে পারেন। আর তা করার জন্য আপনার পি।এইচ।পি অথবা, এইচটিএমএল-র ধারনা না থাকলেও হবে।
  • একাধিক ব্যাবহারকারী এবং একাধিক ব্লজ্ঞিং সাইত প্রচালনাঃ ওয়ার্ডপ্রেস 3.0এর আগে, ওয়ার্ডপ্রেস প্রতি এক ব্লগের জন্য একটি ইনস্টলেশন সমর্থন করত।নতুন ৩.০ ভার্সনে ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি-উইজার এক সাথে রয়েছে। তাছাড়া একটি ব্লগের ড্যাশবোর্ড থেকে একাধিক ব্লগ চালাতে পারবেন।
  •  মোবাইলঃ অ্যানড্রইড, আইফোন / আইপড টাচ, উইন্ডোজ ফোন 7, এবং ব্ল্যাকবেরি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন সমর্থন করে ওয়ার্ডপ্রেস। যা ব্লগকে মোবাইল ভার্সনে নিয়ন্ত্রন করার ক্ষমতা দেয়।
  • তাছাড়া ওয়ার্ডপ্রেসে রয়েছে বিল্ড-ইন লিঙ্ক ম্যানেজমেন্টে
  • এটি সার্চ-ইঞ্জিন সমর্থন করে।
  • এতে পরিষ্কার পারমালিঙ্ক স্ট্রাকচার।
  • একাধিক বিভাগ যুক্ত করার ক্ষমতা
  • আর্টিকেল অথবা পোস্ট খুব সহজেই ট্যাগ করতে পারবেন
  • ট্র্যাকব্যাক ও পিংব্যাক করতে পারবেন।
ইতিহাসঃ
b2/cafelog থেকেই ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপ করা হয়। Michel Valdrighi পিএইচপি স্ক্রিপ্টটি লিখেছিলেন মাই।এস ।কিউ।এলে b2/cafelog কে সমর্থন করার জন্য।
Christine Selleck, Mullenweg-এর একজন বন্ধু এর নামকরণ করেন।

অ্যাওয়ার্ডঃ
২০০৭,২০০৯ সালে Packt ওপেন সোর্স অ্যাওয়ার্ড পায়
২০১০ সালে Hall of Fame CMS অ্যাওয়ার্ড পায়।
২০১১ সালে The Critters আয়োজিত “Open Source Web App of the Year” অ্যাওয়ার্ড পায়।
ভবিষ্যৎঃ
ওয়ার্ডপ্রেস সবসময় তাদের স্ক্রিপ্ট আপডেট করে যাচ্ছে ইন্টারফেসকে গতিময়, ও সহজভাবে ব্যাবহার করার জন্য।
এই হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কে ছোট একটি বিবরণ। আপনারা ইন্তারনেটে ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কে আরো অনেক তথ্য পাবেন। আমি শুধুমাত্র আমার স্বল্প সংগ্রহ থেকেই এই তথ্য দিলাম মাত্র।
তাহলে, আজ এই পর্যন্তই।