Sunday, 1 April 2012

অনলাইন থেকে ভিডিও,অডিও, ই-বুক, ইমেজ, ডকুমেন্ট কনভার্ট করুন



সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা। আপনারা আশা করি ভালো আছেন।
আপনারা হয়তো উপরের টাইটেল দেখেই বুঝে গেছেন আমি কি বলতে চাইছি।
আপনারা এখন যেকোনো ভিডিও,অডিও, ই-বুক, ইমেজ, ডকুমেন্ট  অনলাইন থেকেই কনভার্ট করতে পারবেন!!
এজন্য আপনার কোন সফটওয়্যার এর প্রয়োজন পড়বে না।
ভিডিও,অডিও, ই-বুক, ইমেজ, ডকুমেন্ট  অনলাইনে কনভার্ট করতে প্রথমে এখানে যান
তারপর আপনি ওখানেই সব কিছু স্টেপ বাই স্টেপ কনভার্ট করতে পারবেন।

পেনড্রাইভে ফাইল কপি পেস্টের গতি বাড়িয়ে নিন

পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।

নানা কারণে আমরা কম্পিউটার থেকে পেনড্রাইভে ফাইল কপি করে থাকি। অনেক সময় দেখা যায়, পেনড্রাইভে ফাইল কপি করার প্রক্রিয়া খুব ধীরগতিতে সম্পন্ন হয়। অনেকে কপি-পেস্টের গতি বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করেন। তবে আপনি ইচ্ছে করলে সফটওয়্যার ছাড়াই কপি-পেস্টের প্রক্রিয়া দ্রুততর করতে পারেন। এ জন্য প্রথমে My Computer-এ ডানে ক্লিক করে Properties অপশনে যান। এখন Hardware ট্যাব থেকে Device Manager অপশনে যান। এরপর Ports (Com & LPT) থেকে Communications port (COM1) অপশনে দুই ক্লিক দিন। এখন Port Settings থেকে Bits per second হিসেবে সর্বোচ্চ বিট 128000 নির্বাচন করুন। এরপর Flow Control অপশন থেকে hardware নির্বাচন করে OK দিন। এরপর পিসি রিস্টার্ট দিন। এখন পেনড্রাইভে কপি-পেস্ট প্রক্রিয়া আগের চেয়ে দ্রুততর হবে।

হাজার মাইল দূরের কম্পিউটারে কাজ করুন ঘরে বসে !!!

আসুন  দেখি কিভাবে আপনি দেশে/বিদেশে থাকা আপনার বন্ধুর পিসির কাজ করে দিবেন।

১। প্রথমে টিম ভিউয়ার সফ্টওয়ারটি লাগবে দুই পিসির জন্যই, (সেই সাথে নেট কানেশনতো অবশ্যই লাগবে)
২। এখানে ক্লিক করে সফ্টওয়াটি ডাউনলোড করে নিন, ( সাইজ মত্র- 3.89 MB )
৩। স্বাভাবিক নিয়মেই এটা ইন্সটল করে ফেলুন,
৪। এবার সফ্টওয়ারটি ওপেন করুন দুজনই।


৫। এরপর Remote Control ট্যাব থেকে Partner ID তে আপনার বন্ধুর আইডি লিখুন । অর্থাৎ আনার বন্ধুর সফ্টওয়ারটি ওপেন করলে সেখানেও এটার মতো Your ID ও নিচে Password দেওয়া থাকবে। (আপনার বন্ধুর নিকট থেকে তার  আইডি ও পাসওয়ার্ড জেনে নিন)
৬। এবার Connect to Partner বাটনে ক্লিক করে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেলে Password চাইবে ,








৭। Password দিয়ে Log On এ ক্লিক করুন,
৮। আবার কিছুক্ষন পরে একটা ডেস্কটপ ওপেন হবে, এই ডেস্কটপটি হচ্ছে আপনার বন্ধুর পিসির ডেস্কটপ।
এখন আপনি তার পিসির কাজ করতে পারবেন খুব সহজেই,

লুকিয়ে কেউ আপনার পিসি ইউজ করে পালাতে পারবে না

সবাইকে সালাম দিয়ে শুরু করলাম,আশা করি সবাই ভালো আছেন, একটা মজার জিনিস শেয়ার করবো,আজ ,অনেক মজার ,মনে করেন আপনি বাশায় নেই,অথবা আপনি একটা অফিস-এ আপনার একটা পারসোনাল কম্পিউটার আছে ,অনেক-এ চাইবে আপনার অজান্তে একটু চোরি করতে:Pতাদের জন্য এই ছোট সফটওয়্যারটি।

প্রথমে ২০০ কেবি এই পোর্টেবল সফটওয়্যার টি এই লিঙ্ক -এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নেন।
এটা উইন্ডোজ ৭,এক্সপি এবং ভিস্তাতে কাজ করবে :D .
এই বার ডাউনলোড করা হয়ে গেলে সফটওয়্যারটি ওপেন করলে দেখতে পাবেন,আপনার পচ -এর ইতিহাস। এই সফটওয়্যার টি ৭ দিনের হিস্ট্রি ধরে রাখতে সক্ষম :D
এছারা একই নেটওয়ার্ক এর সকল পিসি কে আপনি অ্যাড করে ,ওই সব পিসি গুলোর ৭ দিনের হিস্ট্রি  দেখতে পারবেন,কে কখন কয়টা বাজে আপনার পিসি ওপেন করেছে ,সব কিছু জানতে পারবেন ,

IP Adress হাইড করার একদম নতুন একটি সফটওয়্যার। ১০০% কাজ করবেই।



আমরা অনেকেই ইন্টারনেট ব্যবহার করি। বিভিন্ন কাজের সুবিধার্থে অনেকেরই শখ জাগে নিজের IP Address কে অন্যর চক্ষু বা জানানো থেকে বিরত রাখি।এই কাজের জন্য অনেকেই ২ টি পন্থা মেনে চলেন তাহলো-
১। ডস কমান্ডের মাধ্যমে কিছু কোডিং লিখে নিজের আইপি পরিবর্তন করে নেওয়া।অব্শ্য এই কাজটি করা খুবই ঝামেলার। অনেক অভিজ্ঞ হতে হয়।
২। অপরদিকে যারা ১ম কাজটি করতে পারেন তার ভিন্ন কিছু সফটওয়্যার ব্যবহার করেন যেমন- Easy IP Hide, Real Hide IP, Auto Hide IP ইত্যাদি। এইগুলো বেশীর ভাগই ক্রাক ফাইল ব্যবহার করেন। কেননা উপরোক্ত এক একটি সফট ওয়্যারের মূল্য প্রায় ২০ ডলার থেকে সর্বোচ্চ ৫৫ ডলার পর্যন্ত। যা দিয়ে প্রায় ২ বছরের জন্য একটি লাইসেন্স এন্টি ভাইরাস ক্রয় করা হয়ে যাবে।

যাইহোক আমি আপনাদেরকে একটি ভিন্নরকম একটি সফটওয়্যারের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব এর নাম- Hotspot Sheild.
এটি একটি সম্পূর্ন ফ্রি ভার্সন।বিশ্বের প্রায় ১৫ লক্ষের বেশী গ্রাহক এই সফট ওয়্যারটির সহায়তা নেন। এর ব্যবহারও সহজ।
ইনষ্টল করে নিলেই নেট চালু করলে নিজেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে অআইপি ঠিকানা পরিবর্তন করে নিবে। নিজেদের কোন কাষ্টমাইজের পরিবর্তনের দরকার নাই।
এটি শুধু আইপি ঠিকানা পরিবর্তন করেনা অন্য কাজও করে যেমন-

পরামর্শ-
১। প্রথমদিকে ব্যবহারের ক্ষেত্রে এর ইন্টারফেসকে নতুন বলে মনে হতে পারে।
অথবা গুগল দ্বারা সার্চ করছেন সেখানে গুগলের লোগো না দেখিয়ে Hotspot Sheild এর সাচিং দেখাচ্ছে। অআসলে এই গুলো তেমন ভয়ের কারন নাই। এটি ম্যালওয়্যার ও প্রাইভেসি Protection হিসাবে ইন্টারফেস পরিবর্তিত হয়। অআপনি ইচ্ছা করলে একে কিছু সময়ের জন্য বন্ধ রাখতে পারেন তাহল-
এটি ইনষ্টল করলে স্টার্ট মেনুর সর্বডানে টাস্কবারে এর অআইকন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করে Disconnect/Off সিলেক্ট করলেই হবে। অআবার চালু করতে হলে Connect/On এ-ক্লিক করতে হবে।

যারা আগ্রহী তারা এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে এই লিংকে ক্লিক করুন-

অনলাইনে আইপি ঠিকানার বিস্তারিত জানার আদর্শ একটি সাইট ✒ A Standered WebSite For Internet Protocol (IP)

A Standered WebSite For Internet Protocol (IP)

পূর্বেই লিখেছিলাম, আমি বড় সিরিজগুলোর মাঝেমাঝে আপনাদেরকে ছোটো ছোটো কিছু বিষয় নিয়ে পোষ্ট করবো। তবে এটি আপনাদের সকলের কাজে না’ও লাগতে পারে। তাই এইসব পোষ্টে কোনো সমস্যা জানালে আমি কোনো সমাধান দিব না। তবে মন্তব্য জানানোর পথ খোলা থাকবে। আপনারা স্বাধীনভাবে আপনাদের মত প্রকাশ করতে পারবেন। (অবশ্যই নীতিমালা মেনে) কেননা, আমি স্বাধীন মত প্রকাশের পক্ষে। :) (মজার এবং গুরুত্বপূর্ন কথা বলবার মতো মুচকি হাসি)!

আজকের বিষয়, “কিভাবে ইন্টারনেট থেকে আপনি আপনার আইপি ঠিকানা বের করতে পারবেন

ip

আপনারা অনেকেই আইপি ঠিকানার বিস্তারিত বের করার অনেক উপায়ই জেনে থাকবেন। আজকে আপনাদের সাথে সেরকমই সুবিধা প্রদান করে এমন- একটি ওয়েব সাইটের ঠিকানা শেয়ার করবো।

এটি অন্যান্য সাইটের মতই আপনার প্রদত্ত IP Address এর বিস্তারিত ঠিকানা বের করে দিবে। ISP –এর ঠিকানা, আইএসপি-এর সার্ভিসের সীমানা, সহ IP ব্যাবহারকারীর অবস্থান একেবারে ম্যাপের মাধ্যমে দেখতে পাবেন।

আপনি পরীক্ষামূলক একটি আইপি নির্বাচন করুন, এবং সেটি বসিয়ে সার্চ দিন আর দেখুন।

আর আপনি সাইটটিতে প্রবেশ করার সাথে সাথে আপনার আইপি ঠিকানার বিস্তারিত দেখতে পাবেন।

তাই যারা আইপি ঠিকানার বিস্তারিত জানতে চান, তারা এখানে ক্লিক করে সাইটটিতে ঘুরে আসতে পারেন।

ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে আমার কিছু কথা By রনি মজুমদার

সালাম নিবেন সবাই। আমাদের ব্লগে অনেক বিষয়ে আলোচনা/ পোস্ট থাকলেও ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে বিস্তারিত কিছু নেই। তাই, সবাইকে এই বিষয়ে জানানোর জন্যই আমার এই ধারাবাহিক পোস্ট। আজ আপনাদের ওয়ার্ডপ্রেস কি এবং এর ইতিহাস সম্পর্কে কিছু তথ্য দেব। বানান এবং তথ্য সংক্রান্ত ভুল ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। যদিও আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করেছি ইনফরমেশন সঠিকভাবে দেবার।
ওয়ার্ডপ্রেস কি?
ওয়ার্ডপ্রেস হচ্ছে ফ্রী এবং ওপেন সোর্স ভিক্তিক ব্লগিং টুল ও সিএমএস (কন্তেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) যা পি।এইচ।পি এবং মাইএস।কিউ।এল দিয়ে পরিচালিত। ওয়ার্ডপ্রেসের অন্যতম দিক হচ্ছে এর প্লাগ-ইন আর্কিটেকচার এবং টেমপ্লেট সিস্টেম। আলেক্সা ইন্টারনেটের সার্ভে অনুযায়ী বর্তমানে ২২ শতাংশের বেশী ওয়ার্ডপ্রেস ব্যাবহার করছেন। সিএমএস (কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম)ভিক্তিতে এটি পৃথিবীতে সেরা।
ওয়ার্ডপ্রেসের জনক?
Matt Mullenweg প্রথম ০.৭০ ভার্সন রিলিজ করেছিলেন ২৭শে মে, ২০০৩ সালে। ৬৫ মিলিয়ন ডাউনলোড হয়েছে ডিসেম্বর ২০১১ পর্যন্ত এর বিভিন্ন ভার্সনে।
ফিচারঃ
ওয়ার্ডপ্রেস রয়েছে “ওয়েব টেম্পলেট সিস্টেম” যা তাদের “টেম্পলেট প্রসেসর” দিয়ে নিয়ন্ত্রিত।
ছবিঃ

  • থিমঃ ওয়ার্ডপ্রেস ব্যাবহারকারীরা ইচ্ছে করলেই এক টেমপ্লেট থেকে আরেক টেম্পলেটে পরিবর্তন করতে পারে। যা আপনার আরেক টেম্পলেটের ছবি, টেক্সট অক্ষত রাখবে। আপনি থিম “খেরখাতা। / ড্যাশবোর্ড ” থেকে, অথবা এফটিপি ব্যাবহার করে ইন্সটল করতে পারবেন।
  • প্লাগ-ইনঃ যদি ও গত বছর এই ফিচার সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল, এখন সব ফ্রী (wordpress.com) ব্যাবহারকারীরা তা পাচ্ছেনা। প্লাগ-ইন ওয়ার্ডপ্রেসের অন্যতম জনপ্রিয় ফিচারের একটি। প্রায় ১৭০০০ প্লাগ-ইন রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেসের (wordpress.org) যা দিয়ে আপনি উইজেটসহ অন্যান্য সুবিধা নিতে পারতেন।
  • উইজেটঃ উইজেট দিয়ে আপনি দ্রাগ-ড্রপ করেই আপনার পছন্দসই জায়গায় অর্থাৎ সাইডবারে ইনফরমেশন প্রদান করতে পারেন। আর তা করার জন্য আপনার পি।এইচ।পি অথবা, এইচটিএমএল-র ধারনা না থাকলেও হবে।
  • একাধিক ব্যাবহারকারী এবং একাধিক ব্লজ্ঞিং সাইত প্রচালনাঃ ওয়ার্ডপ্রেস 3.0এর আগে, ওয়ার্ডপ্রেস প্রতি এক ব্লগের জন্য একটি ইনস্টলেশন সমর্থন করত।নতুন ৩.০ ভার্সনে ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি-উইজার এক সাথে রয়েছে। তাছাড়া একটি ব্লগের ড্যাশবোর্ড থেকে একাধিক ব্লগ চালাতে পারবেন।
  •  মোবাইলঃ অ্যানড্রইড, আইফোন / আইপড টাচ, উইন্ডোজ ফোন 7, এবং ব্ল্যাকবেরি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন সমর্থন করে ওয়ার্ডপ্রেস। যা ব্লগকে মোবাইল ভার্সনে নিয়ন্ত্রন করার ক্ষমতা দেয়।
  • তাছাড়া ওয়ার্ডপ্রেসে রয়েছে বিল্ড-ইন লিঙ্ক ম্যানেজমেন্টে
  • এটি সার্চ-ইঞ্জিন সমর্থন করে।
  • এতে পরিষ্কার পারমালিঙ্ক স্ট্রাকচার।
  • একাধিক বিভাগ যুক্ত করার ক্ষমতা
  • আর্টিকেল অথবা পোস্ট খুব সহজেই ট্যাগ করতে পারবেন
  • ট্র্যাকব্যাক ও পিংব্যাক করতে পারবেন।
ইতিহাসঃ
b2/cafelog থেকেই ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপ করা হয়। Michel Valdrighi পিএইচপি স্ক্রিপ্টটি লিখেছিলেন মাই।এস ।কিউ।এলে b2/cafelog কে সমর্থন করার জন্য।
Christine Selleck, Mullenweg-এর একজন বন্ধু এর নামকরণ করেন।

অ্যাওয়ার্ডঃ
২০০৭,২০০৯ সালে Packt ওপেন সোর্স অ্যাওয়ার্ড পায়
২০১০ সালে Hall of Fame CMS অ্যাওয়ার্ড পায়।
২০১১ সালে The Critters আয়োজিত “Open Source Web App of the Year” অ্যাওয়ার্ড পায়।
ভবিষ্যৎঃ
ওয়ার্ডপ্রেস সবসময় তাদের স্ক্রিপ্ট আপডেট করে যাচ্ছে ইন্টারফেসকে গতিময়, ও সহজভাবে ব্যাবহার করার জন্য।
এই হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কে ছোট একটি বিবরণ। আপনারা ইন্তারনেটে ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কে আরো অনেক তথ্য পাবেন। আমি শুধুমাত্র আমার স্বল্প সংগ্রহ থেকেই এই তথ্য দিলাম মাত্র।
তাহলে, আজ এই পর্যন্তই।

ব্লগস্পট এবং ওয়ার্ডপ্রেস। নিজের ব্লগের জন্য বেছে নিবেন কোনটি?

সাম্প্রতিক ঘটনাসমূহঃ

সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যায় অনেকেই তাদের “ব্লগস্পট” ব্লগটিকে সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে “ওয়ার্ডপ্রেস” এর দিকে। আবার অনেকে “ব্লগস্পট” বা “ওয়ার্ডপ্রেস” এর মাঝেই সফলতা লাভ করছে। তাদের ২ দিন পর, পর ২ টানায় পরে ব্লগ পরিবর্তন করতে হচ্ছে না।
ঠিক এরকম কতোটা হয়েছে বা হবে আমি বলতে পারবো না সঠিক ভাবে। তবে আমি ব্লগস্পট এবং ওয়ার্ডপ্রেস যেটাতেই ব্লগ বানানো হোক না কেন, সেই ব্লগ বানানোর আগে কিছু পরামর্শ ও ধারণা দিতে পারি। যেন ১ দিন এখানে বানিয়ে পরে আবার আপনাকে ২ দিন পর সেটা অন্য জায়গায় নেয়ার কষ্ট টি না করতে হয়।

কেন এমন হচ্ছেঃ

এসব হবার মুল কারণ ই হচ্ছে কেও সঠিক ভাবে না যানার চেষ্টা করে হট করে ব্লগ বানিয়ে ফেলে। “ব্লগস্পট” ও “ওয়ার্ডপ্রেস” এর মাঝে কি, কি সুবিধা,অসুবিধা রয়েছে তা তারা লক্ষ্য করে না।
আমি অনেক কেই দেখেছি যারা পেইড ব্লগ বানিয়ে ফেলছে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কিন্তু যখন ব্লগ পরিচালনা করতে যাচ্ছে তখন সোজা বাংলায় খাচ্ছে “বাঁশ”। তারা তখন প্রতিনিয়তই আপসুস করতে থাকে তাদের না যেনে ভুল করার কারণে।
তারা হয়তো মনে করেছে যে “ব্লগস্পট” বা “ওয়ার্ডপ্রেস” এর মাঝে আমি সব সুবিধাই পাবো,তাই এতো কিছু চিন্তা করার প্রয়োজন কি? কিন্তু আসলে তা নয়। পরবর্তীতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে আসলে তার ব্লগটিকে পরিপূর্ণ ভাবে তৈরি করতে প্রয়োজন ছিল হয়তো “ওয়ার্ডপ্রেস” এর কিন্তু সে না যানার ফলে পেইড ভাবেই তৈরি করে ফেলেছে ঝুঁকের বসে ব্লগটি “ব্লগস্পট” এর মাঝেই!!
এতে তার ফলাফল কি দাঁড়ায়? অবশ্যই “শূন্য” এর চেয়ে বেশি কিছু দাঁড়াবে না। কারণ এখন তার আর কিছু করার নেই। যার ফলে তার মনের মতো ব্লগ না পাওয়ার ফলে, একটি অপূর্ণ ব্লগেই কাটাতে হবে।তাই চলুন কিছুটা আলোচনা করা যাক এদের উপর।

ব্লগার “ব্লগস্পট” । আপনার ব্লগিং এর হাতে খড়ির জন্য একটি সুন্দর প্লাটফ্রমঃ

১/ সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করে দেখবেন ব্লগার.Com তাদের এডমিন প্যানেল পরিবর্তন করেছে। যা দেখতেও অতান্ত সুন্দর, পরিষ্কার এবং আগের থেকে লক্ষ্য করে দেখবেন লোড হচ্ছে দ্রুত। যা একজন নতুন ব্লগার কে আকর্ষণ করতে সক্ষম।
২/ “ওয়ার্ডপ্রেস” থেকে “ব্লগস্পট” এর টেম্পলেট খুব সহজ ভাবে এডিট করা যায়। যারা একেবারে নতুন তারাও কিছুটা চেষ্টা করলে এডিট করতে পারবে। আর আপনি খুঁজে পাবেন “ব্লগস্পট” এর জন্য অসংখ্য টেম্পলেট (থিম)। আপনি তা কিনতেও পারবেন আবার ফ্রী তে ডাউনলোড করে এডিট করে নিতে পারবেন সঠিক ভাবে “এইচটিএমএল”(HTML) এর মাধ্যমে।
৩/ তবে আপনি ব্লগস্পট এর মাঝে কোন প্লাগিং পাবেন না। যার ফলে এখানে আপনি “ওয়ার্ডপ্রেস” এর মতন প্লাগিং ব্যবহার করে ব্লগটিকে যা ইচ্ছা তাই করতে পুরোপুরি সক্ষম হতে পারবেন না। তবে আপনি এখানে ব্লগ সাইডবার, ফুটার, হেডার বা অন্যান্য জায়গায় ব্যবহার করতে পারবেন “উইজেট”। তবে আপনি যদি কোন অন্যধরণের কোন ফিচার বা কাস্টোমাইজ করতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই “এইচটিএমএল”(HTML) এর জ্ঞান রাখতে হবে।
৪/ সাধারণত প্রায় সবাই বলতে গেলে “ব্লগস্পট” এর মাঝে ব্লগ তৈরি করার ক্ষেত্রে এড পাওয়ার কথা চিন্তা করেই বানিয়ে থাকে। কারণ আপনি এখানে পবেন গুগলি থেকে এড এর সুবিধা। যার জন্য যদি কিছুটা কষ্ট করেন তবে টাকা আয় করা আপনার জন্য ব্লগারের “ব্লগস্পট” মাধ্যমটাই বেটার হবে।
৫/ যখন আপনি আপনার ব্লগটি “ব্লগস্পট” এর মাঝে শুরু করবেন তখন সেটি আপনার মালিকাধিন থাকলেও থাকবে না। কারণ ব্লগার টিম সেটি প্রতিনিয়ত দেখবে। আপনি যদি কোন কিছু কপি করেন বা কেও যদি আপনার ব্লগের নামে তাদের কাছে রিপোর্ট করে তবে তারা ঐ পোষ্ট সরিয়ে দেবার ক্ষমতা রাখে, আবার আপনার ব্লগটিকে চিরতরে বন্ধ করে দেওয়া ও নতুন কিছু নয়। তাই এখানে এই সমস্যা টিই বেশি ঝামেলা করে থাকে।

তবে হ্যাঁ আবারো বলতেই হচ্ছে যারা নতুন তাদের জন্য ব্লগস্পট হচ্ছে “হাতেখড়ি” দেয়ার জন্য অন্যতম একটি মাধ্যম।

নিজের একটি সুন্দর বেক্তিগত প্লাটফরম এর জন্য ওয়ার্ডপ্রেস কে ধন্যবাদ দিনঃ

১/ আপনি আপনার ব্লগটিকে সুন্দর এবং ভালো মানের করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই ওয়ার্ডপ্রেস কে সরণ করতে হবে। ওয়ার্ডপ্রেস এর ড্যাশবোর্ড অতান্ত গুছালো এবং আপনি লক্ষ্য করে দেখবেন প্রায় সব সিরিয়াস বেক্তিগত এবং কমিউনিটি ব্লগ গুলো ওয়ার্ডপ্রেস দিয়েই তৈরি।
২/ ওয়ার্ডপ্রেস এর থিম আপনি যেভাবে ইচ্ছে সেভাবে বানিয়ে নিতে পারবেন। এছারাও “ব্লগস্পট” এর মতই আপনি অসংখ্য ওয়ার্ডপ্রেস ফ্রী থিম পেয়ে যাবেন।
৩/ আর হ্যাঁ এখানে আপনি পারবেন প্লাগিং ব্যবহার করতে। যদিও এখানে কোডিং করা যায় তার পরেও তা অনেকের কাছেই বেঝাল মনে হয়। আর ব্লগস্পট এর মাঝে বেঝাল হলেও কোডিং করা ছারা কোন উপায় নেই। যার ফলে প্লাগিং ব্যবহার করতে হলে আপনাকে ওয়ার্ডপ্রেস এর কাছেই আসেতে হবে। আর এতো, এতো প্লাগিং এর মাঝে আপনি নিজের প্রয়োজনীয় প্লাগিং টি বের করে দিতে পারেন আপনার ব্লগটিকে অন্য রকম ভিন্নতা।
৪/ সবারই হয়তো যানা রয়েছে যে ওয়ার্ডপ্রেস একটি ওপেনসোর্স সফটওয়্যার এবং এর রয়েছে একটি বিশাল কমিটি। যাতে প্রতিনিয়তই যোগ হচ্ছে অসংখ্য থেকে অসংখ্য সদস্য। কারণ এখানেই আপনি আপনার ব্লগটিকে টেম্পলেট ও প্লাগিং এর মাধ্যমে খুব সহজে সবার থেকে আলাদা ভাবে তৈরি করে নিতে সক্ষম হবেন। এতে আপনি বিভিন্ন সহায়তা নিতে পারবেন wordpress.org থেকে।
৫/ ওয়ার্ডপ্রেস এ আপনার মালিকানা একমাত্র আপনারই। এখানে ব্লগস্পট টিম এর মতো কেও আপনার পথে বাঁধা হয়ে আসবে না। আপনার কেনা ডোমেইন, হোস্টিং শুধু মাত্র আপনারই!! কেও এসে রিপোর্ট করুক আর যাই করুক। কোন কাজে দেবে না, যার ফলে আপনার কষ্টের লেখা বা আপনার ডাটা গুলো প্রতিনিয়তই থাকবে সেফ। তাছারা আপনি এখানে ব্যাকআপ রাখার ফলে ডাটা হারিয়ে যাবার কোন চাঞ্চই নেই।

এ জন্যই সবাইকে বলবো আপনার ব্লগটি হুট করে বানিয়ে পরে আফসুস না করে প্রথমেই সঠিক ভাবে চিন্তা করে তারপর বানান।

আগে ঠিক করুনঃ

১/আপনার ব্লগের বিষয় কি?
২/ কি, কি সুবিধা থাকবে?
৩/ কি করতে চান?
৪/ ব্লগটি কেমন হবে দেখতে?
৫/ যেখানে তৈরি করতে যাচ্ছেন সেই প্লাটফরম কি আসলেই তার জন্য উপযুক্ত কি না?

তবেই না আপনার ব্লগটি সুন্দর ও পারফেক্ট রূপ ধারণ করবে। আপনার চিন্তা ধারা হোক সঠিক ক্ষেত্রে এবং প্রত্যাশা রাখি যেন আপনার সব ভালো ইচ্ছে গুলো কোন ঝামেলা ছারাই পূর্ণ হয়। সেই পর্যন্ত বিদায়……….

“ সবাই ভালো থাকুন, ভালো থাকার চেষ্টা করুন”।

SCHOOL OF HTML : FIRST CLASS (HTML স্কুল)

HTML নিয়ে অনেকে জানতে আগ্রহী। কিন্তু সুন্দর কোন বই বা বাংলা site না থাকায় খুব কষ্ট করে অনেক টাকা দিয়ে course করে শিখে থাকেন। আমি www.w3schools.com থেকে English-কে বাংলায় translate করে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম। আশা করি খুব কাজে দিবে। এটা ধারাবাহিক ভাবে চলতে থাকবে ইনশাআল্লাহ। শুধু আপনারা আমাকে উৎসাহ দিবেন।আমি খুব সুন্দর করে উদাহরন দিয়ে লিখেছি। হালকা পরবর্তন করেছি যতটুকু প্রয়োজন ।
(কথায় যেন HTML নিয়ে একটা বই দেখেছিলাম। কিন্তু ওইটা আমার কাছে ভাল লাগে নি।অর্থাৎ পুর্নাঙ্গ বলে মনে হয় নাই।)

প্রথম ক্লাস

HTML পরিচিতি
প্রথমে উদাহরন দিয়ে শুরু করি।
উদাহরণ :
<html>
<body>
<h1>My first Heading</h1>
<p>My first paragraph.</p>
</body>
</html>
________________________________________

HTML কি ?
HTML হল এক প্রকার ভাষা যা web page কে describe করে।
• HTML হল Hyper Text Markup Language।
• HTML কোন programming ভাষা নয় এটি একটি markup language।
• markup language হলো markup tags এর সমষ্…
• HTML, markup tags এর মাধ্যমে web page কে describe করে।
________________________________________
HTML tags কি ?
Markup tags কে সাধারনত  HTML tags বলে
• HTML tag হল এমন keyword যা angle bracket দিয়ে ঘেরাও থাকে যেমন <html>
• HTML tag সাধারনত জোড়ায় জোড়ায় এসে যেমন <b> এবং </b>
• উপরের উদাহারনে দুইটা <b> এবং </b> আছে প্রথমটাকে “start tag বা opening tag” এবং পরেরটাকে “end tag বা closing tag” বলে।

HTML Documents = Web Pages

  • HTML documents-গুলো web pages কে  describe করে
  • HTML documents-গুলো HTML tags and plain text ধারন করে।
  • HTML documents কে web pages ও বলে।
web browser ( যেমন : Internet Explorer বা Firefox ) HTML document-গুলো কে পড়ে আবনফ তাweb page-এ প্রকাশ করে। Browser গুলো HTML tags প্রকাশ করেনা, কিন্তু web page-এর content-গুলোকে ব্যখ্যা করে।
<html>
<body>
<h1>My First Heading</h1>
<p>My first paragraph.</p>
</body>
</html>

Example-এর ব্যখ্যা

  • <html> এবং </html> এর ভিতরের text-গুলো web page-কে describe করে
  • <body> এবং </body>এর ভিতরের text-গুলো হলো visible page content
  •  <h1> এবং</h1> এর ভিতরের text-গুলো heading হিসাবে প্রকাশিত হয়।
  •  <p>এবং </p>এর ভিতরের text-গুলো  paragraph হিসাবে  প্রকাশিত হয়।
আশা করি এই class-এর পর আবার দেখা হবে ।
comment করতে কিন্তু ভুলবেন না ।

দ্বিতীয় ক্লাস এখানে দেখেনিন

SCHOOL OF HTML : SECOND CLASS (HTML স্কুল)

স্বাগতম!
আজ আবার শুরু করতে যাচ্ছি এইচটিএমএল নিয়ে দ্বিতীয় ক্লাস ।প্রথম ক্লাসটা দেখেনিন ।

প্রথম ক্লাসের পর অনেক দিন পার হয়ে গেল তাইনা !
মাফ করবেন আর ইনশাআল্লাহ regular ক্লাস নিব তবে একটু একটু করে।

HTML কি করে শুরু করবেন ?

এখানে জানা রআখা ভাল যে আমরা HTML কিছু EDITOR SOFTWARE এর মাধ্যমে edit করতে পারি যেমন dreamweaver এবং visual studio
কিন্তু আমরা এই সফটওয়্যার ব্যবহার না করেই note pad ব্যবহার করে html edit করব ।
শুরু করার আগে আমরা যেনে নাই যে।

.HTML বা .HTM ফাইল extension কি ?


আমরা যখন ফাইল edit করে সেইভ করব তখন যেকুন নাম লিখে এতাকে .html বা .htm
যে কোন extension দিয়ে save করতে পারি।এতে সমস্যা নাই।(আপনি যদি আপনার PC তে কোন ফাইল এর শেষে কোন extension না দেখেন তবে আপনি আপনার PC এর my computer >tools>folder option >view>”Hide extension for known file types” এর টিক mark তুলে দিবেন।
আজ শিখাব কি করে লিংক তৈরি করবেন ।

HTML link

উদাহরন লক্ষ করুন:
<a href=”http://www.w3schools.com”>This is a link</a>
link তৈরির জন্য যে tag ব্যবহার করবেন তা হোল <a>
এই উদাহরনে <a এই tag কে আরও specific করছে href এই attribute (attribute সম্পর্কে আমি পরের অন্য ক্লাসে বলব)
এখানে this is a link এই কথা টা কিন্তু clickable হয়ে থাকবে।
চেষ্টা করে দেখেন নোট প্যাড খুলে একবার করে দেখেন।
ভাল লাগবেই।
কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

Joomla দিয়ে তৈরী করুন নিজের ওয়েব সাইট খুব সহজে।-1

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু । আশাকরি মহান আল্লাহর রহমতে আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমিও একপ্রকার আছি আর কি।
প্রযুক্তির এই চরম উৎকর্ষতায় প্রযুক্তি বিষয়ক নির্ভীক অগ্রপথিক পিসি হেল্পলাইনের হাত ধরে হাটতে হাটতে কখন যে মনের আকাশে উজ্জ্বল সন্ধা তারার মত উকি দিয়ে উঠল একটি দুঃস্বপ্ন তা নিজেও জানি না, সেই দুঃস্বপ্নের নাম নিজের একটি ওয়েব সাইট। আর এই দুঃস্বপ্ন শুধু আমার একার নয়, আমার মত লাখ লাখ মানুষের দুঃস্বপ্ন এটি। একে আমি দুঃস্বপ্ন বললাম কেন? বললাম এই কারণে যে, আমরা চাই আমাদের নিজের একটি ওয়েব সাইট থাক কিন্তু একটি একটি পরিপূর্ণ ডায়নামিক ওয়েব সাইট তৈরী করতে যে সমস্ত কোডিং/স্ক্রিপ্টিং জানতে হয় আমরা অনেকেই তা জানি না। আবার কোন প্রফেশনাল ডেভেলপার কে দিয়ে করাতে গেলে গুনতে হয় অনেক টাকা যা আমার মত শ্রেণীর মানুষের পক্ষে সম্ভব নয় অর্থাৎ সাধ আছে সাধ্য নাই। তাই এটি দুঃস্বপ্ন বৈ আর কি? আপনি কি বলবেন? অত্যাধুনিক এই যুগে আমাদের ছোট হৃদয়ের বড় স্বপ্নগুলো গহীন অন্ধকারে হারিয়ে যাবে? না যাবে না আর এ জন্যই হাজার হাজার প্রফেশনাল ওয়েব ডেভেলপার আমাদের জন্য তৈরী করল একটি বিস্ময়কর কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম যার নাম “জুমলা“

হ্যা জুমলা দিয়ে আপনি খুব কম সময়ে অল্প পরিশ্রমে তৈরী করতে পারবেন মনের মত একটি ওয়েব সাইট। যদিও আপনি html, css, php, xhtml, xml, mySQL ইত্যাদির নামও শোনেন নি। তবে যদি এগুলো জানতেন তাহলে যত ভালো ভাবে বুঝতেন না জানলে তত ভালো বুঝবেন না। আমি জানি পোষ্ট টা অনেক বড় হয়ে যাচ্ছে তাই কষ্ট করে পড়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। এবার আসুন মূল কথায়, জুমলা দিয়ে ওয়েব সাইট তৈরীর সময় আমাদের প্রচুর পরিমাণে পেজ/কন্টেন্ট যুক্ত, মোছা, যোগ ও বিয়োগ করতে হবে তাই এটি আমাদের ওয়েব সাইটের সার্ভারে করতে গেলে অনেক  ঝামেলা হবে। তাহলে উপায়? হ্যা উপায় তো আছেই আর তা হল আমাদের কম্পিউটারকেই একটি সার্ভার বানিয়ে নিতে হবে যাকে বলে localhost আর এই localhost এ আমাদের ওয়েব সাইট তৈরী হওয়ার পর আমরা সেটিকে মূল সার্ভারে আপলোড করব। সমস্ত প্রক্রিয়ার জন্য আমাদের দুটি জিনিষের প্রয়োজন হবে একটি হল xampp যা আপনার কম্পিউটারকে লোকাল হোস্ট তৈরী করবে ও অন্যটি হল joomla! Project
যেহেতু আমরা শিখছি তাই এমন ভার্সন ব্যবহার করব যেটা দিয়ে আমাদের শিখতে সহজ হবে। নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করুন-
  1. xampp-1.7.1 (http://www.mediafire.com/?xmydnnzdhqn)
  2. joomla 1.5 (http://www.joomla.org/)
joomla সম্পর্কে আমি যে পোষ্ট গুলো লিখব সেগুলো সবই ছবি সহ বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে লিখতে চেষ্টা করব। কারো কোন সমস্যা হলে কমেন্ট করে আমাকে জানাবেন ও কোন গ্রহণযোগ্য পরামর্শ থাকলেও জানাবেন। এবং আপনাদের সুবিধার্তে পোষ্ট গুলোর প্রত্যেকটির pdf থাকবে।
উপরোক্ত সফটওয়্যার গুলো ডাউনলোড করে ডেস্কটপে রাখুন, পরবতী পোষ্টে xampp ইন্সটলেশন ও joomla স্থাপন দেখানোর প্রত্যাশায় আজকের মত বিদায়, ততক্ষণ ভালো থাকুন সুস্থ থাকু

Download “pdf

জুমলা দিয়ে তৈরী করুন নিজের ওয়েব সাইট খুব সহজে!-2

সবাই কে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি, গত পর্বে আমরা জুমলা কি? ও কি কাজে ব্যবহার হয় তা নিয়ে আলোচনা করেছি এবং প্রয়োজনীয় দুটি টুলস ডাউনলোড সম্পন্ন করেছি। এ পর্বে আমরা xampp ইন্সটলেশন এবঙ তাতে joomla প্রোজেক্ট স্থাপন নিয়ে আলোচনা করব।
তাহলে প্রথমে আপনি xampp সফটওয়ার টি অন্য সকল সফটওয়ার এর মত c ড্রাইভে ইন্সটল করুন (কোন কমান্ড দিবেন না শুধু next and finish) তাহলে দেখবেন দেখবেন আপনার ডেস্কটপে একটি আইকন তৈরী হবে। এই আইকনে ডাবল ক্লিক করুন তাহলে এরকম একটি স্ক্রীন আসবে

এখানে apache ও mysql চালু না থাকলে start এ ক্লিক করে চালু করে মিনিমাইজ করে দিন আর যদি চালু থাকে তাহলে তাহলে কিছু করার দরকার নাই শুধু মিনি মাইজ করুন।
এখন আপনি আপনার মাই কম্পিউটার হতে c ড্রাইভে প্রবেশ করুন এবং xampp এর মধ্যে যান এখানে দেখবেন htdocs নামে একটা ফোল্ডার আছে তার মধ্যে প্রবেশ করুন। এবং সেখানে pchelpline নামে একটা ফোল্ডার তৈরী করুন এবং ক্লোজ করুন। এরপর আপনি যেখানে joomla ডাউনলোড করে রেখেছেন সেখানে যান দেখবেন এটি একটি জিপ ফাইল এবং তাকে এক্সট্রাক্ট করুন এক্সট্রাক্ট করার সময় পাথ হিসেবে pchelpline ফোল্ডার টি দেখিয়ে দিন, এক কথায় joomla কে pchelpline ফোল্ডারে এক্সট্রাক্ট করুন। এই পর্যায়ে আমাদের কে একটি ডেটাবেজ তৈরী করতে হবে তার জন্য আপনি যে কোন একটি ব্রাউজার খুলুন এবং এড্রেস বারে লিখুন localhost/phpmyadmin এবং এন্টার চাপুন তাহলে একটি উইন্ডো আসবে সেখানে নিচের চিত্রের মত pchelpline লিখে create বাটনে ক্লিক করুন (আর কোন কিছু পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই) তাহলে আপনার ডেটাবেজ তৈরী সফল হল

এবার উইন্ডো কে ক্লোজ করে আবার ব্রাউজার টি খুলুন এবং এড্রেস বার এ লিখুন localhost/pchelpline এবং এন্টার চাপুন তাহলে এরকম একটি চিত্র পাবেন

এখানে আপনাকে কিছু করতে হবে না শুধু next চাপুন।
এর পর এরকম একটি চিত্র দেখবেন।

এখানেও কিছু করতে হবেনা শুধু next চাপুন।
এবার এ রকম একটি চিত্র দেখবেন

সেখানেও কিছু করতে হবে না শুধু next চাপুন।
এবার এ রকম একটি চিত্র দেখবেন

এখানে database Type এর স্থানে mysql সিলেক্ট করুন এবং host name এর স্থানে লিখুন localhost, user name এর স্থানে লিখুন root, password এর স্থানে কিছু লেখার দরকার নাই, database name এর স্থানে লিখুন pchelpline, next চাপুন। তাহলে নিচের মত একটি চিত্র দেখবেন

এখানে কিছু করার দরকার নাই শুধু next চাপুন। তা হলে একটি চিত্র দেখবেন এখানে site name এর জায়গায় লিখুন pchelpline, your email এর জায়গায় যে কোন একটি দিয়ে দিন। admin password এবং confirm admin password এর জায়গায় 123456 লিখে তার নিচে বরাবর install sample data বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে sample data installed successfully দেখাবে এবার next চাপুন। কিছুক্ষণ এর মধ্যে Finish উইন্ডো আসবে। ব্যাস এখানেই sample data ইন্সটল শেষ হল। এখন ব্রাউজার টি ক্লোজ করুন ও আপনি যে pchelpline নামে একটা ফোল্ডার তৈরী করেছিলেন সেই ফোল্ডারের মধ্যে প্রবেশ করুন। সেখানে দেখুন অনেক গুলা ফোল্ডার আছে সেখান থেকে installation নামের ফোল্ডার টি ডিলেট করে দিন। ও উইন্ডো ক্লোজ করে বেরিয়ে আসুন। এখন আপনার ব্রাউজারটি আবার ওপেন করে এড্রেস বারে লিখুন localhost/pchelpline এবং এন্টার চাপুন ব্যাস আপনার জুমলা সাইট প্রস্তুত

এখন শুধু আপনাকে এই সাইটের বিভিন্ন জায়গায় আপনার নিজস্ব তথ্য যোগ করতে হবে।
আর এগুলো কি ভাবে করতে হবে তা পরের পোষ্ট গুলোতে আলোচনা করার প্রত্যাশায় এখানেই বিদায়, আল্লাহ হাফেজ।
পি ডি এফ এখানে
http://www.ziddu.com/download/18519910/joomla-2.pdf.html

জুমলা দিয়ে তৈরী করুন নিজের ওয়েব সাইট-3

সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি, জুমলা দিয়ে তৈরী করুন নিজের ওয়েব সাইট সিরিজের প্রথম পোষ্ট এ আলোচনা করা হয়েছিল জুমলার বেসিক বিষয় নিয়ে এবং দ্বিতীয় পোষ্ট এ আলোচনা হয়েছিল xampp এবং joomla ইন্সটলেশন সম্পর্কে আশাকরি এই দুইটি পোষ্ট এ যা যা আলোচনা করা হয়েছে তা আপনারা বুঝতে পেরেছেন এবং সেই অনুযায়ী কাজ ও করেছেন। দুই পর্বের শেষে আমরা জুমলার ডিফল্ট স্ক্রীন ডিসপ্লে করতে সক্ষম হয়েছি,

এবং এখানে দেখা যাচ্ছে যে পুরো ওয়েব পেজ এ জুমলা সম্পর্কিত তথ্য দেওয়া আছে এবার আমাদের কাজ হল এগুলোকে সরিয়ে আমাদের নিজস্ব তথ্য সেখানে যোগ করা চলুন তাহলে শুরু করা যাক। প্রথমে আপনি apache এবং mysql স্টার্ট করে নিন

এবার যে কোন একটি ব্রাউজার খুলে এড্রেস বারে লিখুন localhost/pchelpline/administrator এর পর এন্টার চাপুন তাহলে নিচের মত একটি চিত্র দেখতে পাবেন

এখানে username এর জায়গায় লিখুন admin এবং password এর জায়গায় লিখুন 123456 এবং login ক্লিক করুন। তাহলে এরকম একটি চিত্র দেখতে পাবেন

এটাই হল আপনার কন্ট্রোল প্যানেল, আপনি এখান থেকে জুমলা ওয়েব সাইটের যাবতীয় তথ্য এডিট/ডিলেট/যোগ ইত্যাদি সহ আপনার ওয়েব সাইটের জন্য যা যা লাগবে সবই করতে পারবেন। আপনারা আপনাদের বোঝার সুবিধার্তে ব্রাউজারে একটা ট্যাবে localhost/pchelpline লিখে এন্টার দিয়ে জুমলা সাইট ওপেন করে রাখুন মনে রাখবেন এটা হল 1 নং ট্যাব এবং অন্য আর একটা ট্যাবে localhost/pchelpline/administrator লিখে ইউজার নেম পাসওয়ার্ড প্রবেশ করিয়ে কন্ট্রোল প্যানেল ওপেন করে রাখুন, এটা হল 2 নং ট্যাব। 1 নং ট্যাবের এই চিত্র টা লক্ষ করুন

এটাকে বলা হয় টপ মেনু এখানে লক্ষ করে দেখুন About joomla, features, News, The community মোট চারটি মেনু আছে। এখন আমাদের প্রথম কাজ হল এখানে আমাদের নিজস্ব আরো একটি মেনু যোগ করতে হবে মনে করুন আমরা Turjo নামের একটি মেনু তৈরী করব। এ জন্য প্রথমে আপনি 2 নং ট্যাব এর Article Manager এ ক্লিক করুন।

তাহলে এই রকম একটি চিত্র দেখতে পাবেন

এখান থেকে উপরের ডান দিকে new বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে এই রকম একটি চিত্র দেখতে পাবেন।

এখানে Title এ লিখুন Turjo, Alias এ লিখুন Turjo, Section এ সিলেক্ট করুন Uncatagorised, Published এ yes দিন Front page এ no দিন Category তে Uncatagorised সিলেক্ট করুন। এবং নিচেন টেক্সট ফিল্ড এ লিখুন Turjo is my best friend. We live inKhulna. এখন save বাটনে ক্লিক করুন। এবার Menus মেনু হতে Top menu সিলেক্ট করুন এখন যে উইন্ডো টি আসবে সেখানে উপরে ডান ‍দিক হতে New বাটনে ক্লিক করুন তাহলে এরকম একটি চিত্র আসবে।

এখান থেকে Article এ ক্লিক করুন। তাহলে এরকম একটি চিত্র আসবে

এখান থেকে Article Layout এ ক্লিক করুন তাহলে এরকম একটি চিত্র আসবে

এখানে Title এ লিখুন Turjo, Alias এ লিখুন Turjo, এখন ডান পাশে save এর নিচে Parameters (Basic) এর অধীনে Select Article এর select ক্লিক করুন তাহলে এরকম একটি উইন্ডো আসবে

এখান থেকে Turjo, এর উপর ক্লিক করে সেভ ক্লিক করুন। এবার 1 নং ট্যাবে এসে রিফ্রেশ করুন তাহলে দেখবেন Top menu তে Turjo নামের মেনুটি দেখা যাচ্ছে।

এখন এখানে ক্লিক করা হলে আমরা Turjo সম্পর্কে যা লিখেছিলাম সেটা দেখা যাবে।

এই ভাবে আপনি আপনার টপ মেনুতে যা যা যোগ করবেন তা যোগ করতে পারেন। পরের পর্বে আমরা এই টপ মেনুতে সেকশন ও ক্যাটাগরি নিয়ে আলোচনা করব। এই প্রত্যাশায় আজকের মত বিদায়, আল্লাহ হাফেজ। পি ডি এফ এখানে

জুমলা দিয়ে তৈরী করুন নিজের ওয়েব সাইট খুব সহজে-4


এবং এ পর্বে আমরা কিছু এক্সটেনশন এবং টেমপ্লেট ডাউনলোড করব যা আমাদের আগামী পর্বে প্রয়োজন হবে-
  1. Extension
  2. Template
এখানে দেওয়া লিংক গুলো থেকে ডাউনলোড করার পর দেখা যাবে যে এগুলো রার ফাইল। ডাউনলোড করার পর এই রার ফাইল গুলোকে এক্সট্রাক্ট করার পর আলাদা আলাদা ফোল্ডারে Extension এবং Template সংরক্ষণ করুন এবং মূল রার ফাইল দুটি ডিলিট করে দিন। (রার ফাইল এক্সট্রাক্ট করার পর অনেকগুলো জীপ ফাইল পাওয়া যাবে এগুলোকে আনজীপ করবেন না এগুলোকেই ফোল্ডারে সংরক্ষণ করুন) আগামী পর্বে (11/02/12. 11:59 pm) টেমপ্লেট সংযোজন, মোডিফাই এবং এক্সটেনশন সংযোজন, ডেভেলপ দেখানোর প্রত্যাশায় এখনকার মত বিদায় আল্লাহ হাফেজ।

জুমলা দিয়ে তৈরী করুন নিজের ওয়েব সাইট খুব সহজে-5

প্রথমে আপনি যে কোন ব্রাউজার খুলে এড্রেস বারে লিখুন localhost/pchelpline/administrator এবং enter চাপুন তাহলে আপনার কাছে ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড চাওয়া হবে। এখন ইউজার এর স্থানে admin এবং পাসওয়ার্ড এর স্থানে 123456 লিখে লগিন ক্লিক করুন। তাহলে আপনার কন্ট্রোল প্যানেল ওপেন হবে। উপরের ড্রপডাউন মেনু হতে Extension>install/uninstall ক্লিক করুন যেমন-

এখানে ক্লিক করার পর নিচের মত একটি চিত্র আসবে

এখানে মার্ক করা স্থানে ক্লিক করে আপনার টেমপ্লেট টি ব্রাউজ করে নিবেন এবং শেষে uplpad and install ক্লিক করুন তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার টেমপ্লেট ‍টি ইন্সটল হবে। এবং একটি সাকসেস বার্তা আসবে। এখন আপনার কাজ হল ইন্সটলকৃত টেমপ্লেটটি এপ্লাই করা এর জন্য আবার আপনি উপরের ড্রপ ডাউন মেনু হতে Extension>Template manager এ ক্লিক করুন তা হলে আপনি আপনার সব টেমপ্লেট এখানে দেখতে পাবেন।

সেখানথেকে আপনি নতুন ইন্সটলকৃত টেমপ্লেট টির রেডিও বাটনে ক্লিক করে উপরের ডান পাশে Default এ ক্লিক করুন । এখন নতুন একটি ট্যাব খুলে তালে লিখুন localhost/pchelpline এবং এন্টার চাপুন তাহলে দেখতে পাবেন আপনার টেমপ্লেট টি পরিবর্তিত হয়ে গেছে। সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে এখনকার মত বিদায় আল্লাহ হাফেজ।
পিডিএফ এখানে

Adsense পর্ব-১: ব্লগিং করে টাকা আয়ের এক মাধ্যম

প্রথমেই বলে রাখি,আমার মতো যদি আপনি বাংলা ব্লগ চালু করে থাকেন তাহলে adsense এর চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন।কারন adsense এখন পর্যন্ত বাংলা সাপোর্ট করে না।তাই এটা বলা যায়,আমরা যারা বাংলায় ব্লগিং করি তারা অনেকটা নি:স্বার্থ ব্লগিং করি।যদিও adsense এর বিকল্প অনেক রয়েছে।কিন্তু সেপুলোর রেট adsense এর ধারে কাছেও যাবে না।
ব্লগিং করে কি অনলাইনে আয় করা সম্ভব? হ্যা সম্ভব।কিন্তু অনেকের কাছেই অনলাইনে আয় বিষয়ক ভাবনাটাই কাল্পনিক মনে হয়।তা মনে হবেই আপনি যদি মনে করেন কিছু বিষয় শিখলেন এবং একদিনেই ডলার কামানো শুরু করবেন তাহলে তো ভাই হবে না।একটু ধৈর্য ধরতে হবে।যাহোক মূল কথায় আসি।
Google adsesne কি ?
Google adsense হলো গুগলের advertising programme.
২০১০ সালের Q1তে, গুগল $২.০৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছিল ($৮.১৬ বিলিয়ন বার্ষিক), অথবা অ্যাডসেন্সের মধ্য দিয়ে মোট রাজস্ব ৩০% আয় করেছিল।এডসেন্স গুগলের বিজ্ঞাপন প্রচার প্রোগ্রাম। এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে গুগল তৃতীয় পরে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ওয়েবমাস্টার এবং ব্লগের মালিকদের নিকট বন্টন করে। ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ওয়েবমাস্টাররা অর্থ উপার্জন করতে পারে। বিজ্ঞাপণদাতাদের নিকট থেকে প্রাপ্ত অর্থের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ওয়েবমাস্টরদের মাধ্যমে বিতরণ করে গুগল। গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে যেকেউ অর্থ আয় করতে পারে। প্রচুর বাংলাদেশী ব্লগার এবং ওয়েবসাইটের মালিক গুগল অ্যডসেন্সের বিজ্ঞাপণ প্রদর্শণের মাধ্যমে বর্তমানে অর্থ আয় করছেন।

শখের বশে ব্লগ বা ওয়েবসাইট বানাই।সে শখের পালে adsense এনে দিতে পারে অর্থের সুবাতাস।মনে করুন,আপনার ব্লগে/সাইটে রোজ ১০০০ ভিজিটর আসে।এদের মধ্যে ১০% ভিজিটরও যদি গুগলের ads এ ক্লীক করে তাহলে রোজ জমা হবে ১০ডলার,মাসে ৩০০ ডলার।ভাবছেন তাহলে তো খুবই সোজা।নিজেই অন্য জায়গা থেকে ক্লীক করবো।সেটাও পারবেন না।কারন ভূয়া ক্লীক বোঝা গেলে উল্টো আপনার adsense আইডি বাতিল হবে।কাজেই প্রতারনার চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন।ভেবে চিন্তে একটা মানসম্মত ব্লগ/সাইট তৈরী করুন।তারপর adsense এরজন্য আবেদন করুন।মনে রাখবেন,adsense বাংলা সাপোর্ট করে না।তাই ব্লগে বাংলা কন্টেন্ট দেবেন।ব্লগাররা adsense-এ আবেদন করার আগে যেসব বিষয় খেয়াল করবেন-
*স্ম্পূর্ন ব্লগ ইংলিশে বানান।
*অন্য সাইট থেকে পোস্ট কপি করবেন না।পোস্টটি নিজের মতো করে লিখুন।
*প্রায় প্রতিদিনই পোস্ট দেয়ার চেষ্টা করবেন।
*অন্তত ১৫/১৬টি ইউনিক পোস্ট রাখবেন।
* সাইটটিকে সার্চ ইঞ্জিনসমূহে ইনডেক্স করুন।
*সাইটে পর্নো কন্টেন্ট রাখবেন না।
এসব বিষয় খেয়াল করলে আপনার adsense পাবার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।

Adsense পর্ব-২: ব্লগিং করে টাকা আয়ের এক মাধ্যম

আগের পোস্টে আমরা adsense নিয়ে এক দফা আলোচনা করেছি।বলেছিলাম adsense পাবার বিকল্প উপায় নিয়ে আলোচনা করবো।সেই পোস্ট থেকে নিশ্চই আপনারা বুঝতে পেরেছেন adsense পেতে হলে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।সেই নিয়ম অনেকের কাছে কঠিন মনে হতে পারে ।তাই আজকে আমরা জানবো কি করে সেই নিয়ম একটু সহজ করা যায়।
আমরাদের অনেকেরই প্রি ওয়েবসাইট বানানোর শথ আছে। www.weebly.com ফ্রি সাইট বানানোর জন্য একটি দারুন মাধ্যম।এখানে sign up করে আপনি ফ্রি সাইট বানাতে পারেন এবং সেই ফ্রি সাইটে adsense পেতে পারেন।এটা blogger এর মত্র কঠিন নয়।এখানে সাইটে আপনি কিছু ভালো কন্টেন্ট দিয়েই পেয়ে যেতে পারেন কাংখিত adsense account.

আপনার এল্যাটপে ব্যালেন্স যদি হয় এক ডলার তাহলে একটু চেষ্টা ও পরিশ্রম করেই দেখুন সফল হবেন অবশ্যই By Earner

প্রথমত এ থেকে রেজিষ্টেশনের পরের দিনই প্রথম পেমেন্ট পেয়েছি । নিচে তার প্রমান দিয়ে দিলাম ,একটু ভালভাবে দেখুন বুঝতে পারবেন ।




দ্বিতীয়ত এটা কোন স্কাম বা হ্যাকিং না । এটা বলা চলে এক ধরনের সেলিং প্রক্রিয়া । যে যত মাকেটিং করতে পারবেন তার সেল তত বেশি হবে ।

যাই হোক এবার মূল কথায় আসা যাক ।



এটা একটি সেলিং ওয়েবসাইট , এখানে জয়েন করা বাবদ আপনাকে এক ডলার ফি দিতে হবে যা এককালীন এর পরে আপনার কাছে আর কোন ফি চাওয়া হবে না । এই $1 এর বিনিময়ে আপনি পাবেন একটি নিজস্ব কনটোল প্যানেল , এখানে আপনার একটা নিজস্ব রেফার লিংক দেওয়া হবে । এই রেফার লিংক এ কেউ প্রবেশ করলে মূল ওয়েব সাইট এর মত সাইট এ প্রবেশ করবে অথ্যাৎ আপনি জয়েন এর সময় যে পেজটি এসেছিল । এখন আপনার পেজের ভিজিটর যখন জয়েন করবে তখন তার জয়েন্ট কৃত এক ডলার সরাসরি আপনার এল্যাটপে একাউন্ট এ এসে জমা হবে । এভাবেই আপনার যত সেল আপনার তত আয় হবে ।

আপনাকে যা যা করতে হবে ।

প্রথমে নিচের ব্যনার টিতে ক্লিক করে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন ।


এবার এই ওয়েব সাইটে JOIN NOW এ ক্লিক করুন । এর পর পেমেন্ট পেজ আসবে । আপনার এল্যাটপে একাউন্ট এ লগইন করুন এবং পেমেন্ট করুন । এর পরে একটি নতুন পেজ আসবে , এটা হলো রেজিস্টশন পেজ , এখানে আপনার নাম ঠিকানা ও ইমেল দিয়ে রেজিষ্টেশন করে নিন । রেজিষ্টেশন শেষে আপনার নিজস্ব Control panel এর পেজ আসবে । যেখানে Your Account এ ক্লিক করে আপনি আপনার রেফার আইডি পাবেন । আর এখান থেকে আপনার নাম , ইমেল , ও পাসওয়াড যে কোন সময় পরিবতন করতে পারবেন । এছারা আপনার Cpanel থেকে Instructions এ ক্লিক করে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন কিভাবে আপনি 72 ঘন্টার মধ্যে ১০০ ডলার আয় করতে পারবেন ।
তবে আপনার ইমেল আইডি ও এল্যাটপে একাউন্ট এর ক্ষেত্রে একটু কৌশল অবলম্বন করতে হবে । কৌশল টা নিচে দেখুন ।

এল্যাট পে একাউন্ট


আপনাকে খেয়াল রাখবে হবে আপনি যে ইমেল আইডি দিয়ে রেজিষ্টশন করবেন । সেই ইমেল আইডি তে আপনার একটা এল্যাটপে একাউন্ট থাকতে হবে । কারন আপনার রেফার আইডি থেকে আপনার যত বার সেল হবে তত ডলার আপনার এই এল্যাটপে একাউন্টে জমা হবে । যদিও আপনি আপনার cpanel থেকে আপনার ইমেল পরিবতন করতে পারবেন ।
আবার যাদের একাউন্ট এ আনেক ডলার যদি মনে করেন এটা হ্যাকিং , যদিও এটা হ্যাকিং না ।
আপনি জয়েন করার সময় যে কোন একাউন্ট থেকে এক ডলার খরচ করতে পারেন কিন্তু আপনার সেল এর পেমেন্ট পাবার জন্য নতুন একটা এল্যাটপে একাউন্ট খোলাই উত্তম তবে সেটা অবশ্যই হতে হবে Personal Starter একাউন্ট । ভাবছেন Personal Starter একাউন্ট কেন, কারন আপনার যদি Personal Pro একাঊন্ট হয় তাহলে প্রতি বার যখন $1 ডলার রিসিভ করবেন তখন এল্যাটপে তাদের মানি রিসিভ ফি বাবদ $0.62 ডলার কেটে নিবে তাহলে আপনি প্রতি সেলের জন্য আপনি $1 এর পরিবতে $0.38 ডলার পাবেন । কিন্তু আপনার যদি Personal Starter একাউন্ট থাকে তাহলে আপনি প্রতি সেলের জন্য $1 ডলার করেই পাবেন কারন Personal Starter একাউন্ট এর জন্য মানি রিসিভ ফি বাবদ কোন ফি এল্যাটপে নেয়না । নিচের ছবি দেখুন এল্যাটপে একাউন্ট খোলার সময় প্রথমে আপনাকে Personal Starter সিলেক্ট করতে হবে ।


নতুন Alertpay Personal Starter একাউন্ট খোলার জন্য নিচের ব্যনারে ক্লিক করুন ।


তাহলে আর দেরি করে কেন শুরু করে দিন । মাত্র $1 ডলার এর ব্যাপার । যা উঠে আসবে একবার রেফার বা সেল হলেই ।


ধন্যবাদ ।

চলুন ক্যারিয়ার গড়ি ফ্রিল্যান্সিংয়ে

আসসালামুয়ালাইকুম,
“ফ্রিল্যান্সিং” আধুনিক যুগের একটি প্রচলিত নাম। বিশেষ করে ইন্টারনেট ইউজারদের জন্য একটা হট টপিক। ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক জরিপে আমাদের দেশ – এর বেশ অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে এই কিছু দিন যাবত। এখন দেশে বসেই অন্য দেশের কাজ করে নিজেদের প্রয়োজনীয় টাকা আয় করতে পারছি। কিন্তু অনেক এ সফল না,যার পিছনে সবচেয়ে বড় কারণ গুলোর মধ্যে একটি হলো ইংরেজী কম জানা, ধৈয্য কম , নিজের ক্ষমতার বাইরের কাজ করতে চাওয়া,কোন বিষয়ে কাজের অজানা ইত্যাদি।
বাহিরের দেশের লোকেরা অন্য দেশের মানুষকে ,মানে আমাদের মত গরিব দেশের দিয়ে কাজ করাচ্ছে তাদের ব্যয় কমানোর জন্য। ফলে তারা আমাদের মত লোকদের কাজ দেয়। কিন্তু প্রথম দিকে কাজের আবেদন করে যদি না পান তাহলে ভেঙ্গে পরবেন না। ভেঙ্গে না পড়ে নিজের সেরাটুকু দিয়ে যান, সব কাজ যে আপনি পাবেন এমনটি ভেবে বসা ঠিক হবে না।। ভালো ভালো ফ্রিল্যান্সাররাও কাজে আবেদন করে খুব অল্প সংখ্যকই কাজ পায়ে। আপনি প্রতিদিন বিভিন্ন প্রজেক্টে আবেদন করুন, ভালো কাজ পারলে এবং যে কাজ দিয়েছে তাকে বিভিন্ন স্যাম্পল দেখিয়ে কাজ পাবেন, তাছাড়া পাবেন না।

কথা না বারিয়ে মুল কথাই আসি।আমি যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবো তা হলো আপনি যদি ফ্রিল্যান্স রাইটার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান তবে আপনাকে যা যা করতে হবে—

১. ফ্রিল্যান্স রাইটারদের ইংরেজীতে দক্ষ হতে হবে, ইংরেজীতে ভালো দক্ষতা না থাকলে ফ্রিল্যান্স রাইটার হতে পারবেন না।এটি আপরিহায।ভালো ইংরেজী আপনাকে জানতেই হবে।
২.ফ্রিল্যান্স রাইটারদের কাজ হলো আরটিকেল রাইটিং, ব্লগ রাইটিং, আরটিকেল রিরাইট ইত্যাদি, তারা অন্য কাজও করতে পারে।
৩.ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শুরুর প্রথমে সহজ বিষয়ে লিখুন, যা নিজেকে কঠিন কঠিন বিষয়ে লেখার জন্য চ্যালেঞ্জ করুন, এতে আপনার দক্ষতা ও আত্নবিশ্বাস বাড়বে।
৪.লেখার সময় গ্রামারের ঠিক আছে কিনা তার প্রতি বিশেষ নজর দিবেন।তাই বিভিন্ন গ্রামার চেকার টুল আছে, সেগুলো দিয়ে গ্রামার চেক করাতে পারেন।
৬.প্রফেশনাল আরটিকেল রাইটার যারা তারা সাধারণত বড় প্রজেক্ট করেন।কিন্তু আপনি প্রথমে সহজ বিষয়
নিয়ে লিখুন।
৭.আপনি সাধারণত ছোটখাট প্রজেক্ট যেমন ১০০-৩০০ আরটিকেলের কাজ করবেন, আপনি কতদিনে শেষ করতে পারবেন তা নিজে প্ল্যান করে নিয়ে তারপর আবেদন করবেন।
৮.কখনোই এমনটি ভাববেন না যে আপনি কপি পেস্ট করে আরটিকেল জমা দিবেন আর তারা এর জন্য আপনাকে টাকা দিবে।
৯.আরটিকেল রিরাইট করার কোন প্রজেক্ট পেলে সেটা ম্যানুয়ালি করবেন, কোন সফটওয়্যার বা ট্রান্সলেটর ব্যবহার করবেন না। আশা করি ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন।
১০. সবসময় কোন নির্দিষ্ট ধরণের লেখার কাজ করার চেষ্টা করবেন।
১১. আবেদনের পূর্বে যে বিষয়ের আরটিকেল রাইটিং এর আবেদন করেছে তার একটা ভালো মানের স্যাম্পল দিয়ে দিন।
১২. নিজেকে সবসময় অন্য লেখকের থেকে ভাল মনে করবেন।তবে অবশ্যই অতিরিক্ত আত্নবিশ্বাস নিয়ে বসে থাকবেন না।
১৩. ভালো মানের লেখা প্রদান করতে পারলে একি বায়ারের কাছে থেকে পরবর্তীতে আরো কাজ পেতে পারেন।
১৪. নির্দিষ্ট সময়ের আগেই আপনার কাজ শেষ করে সেটাকে প্রদান করুন অথবা গ্রামার চেকার এবং স্পেল চেকার দিয়ে লেখার ভুল সংশোধন করুন।
১৫.যে বিষয়ে লিখবেন সে বিষয়ের বিভিন্ন ফোরাম এবং ব্লগ ভিজিট করুন এবং পড়ুন, এতে আপনার ধারণা ক্লিয়ার হবে।সে বিষয়ে পরিস্কার ধারনা রাখুন।
১৬. কখনোই লেখার মাঝে নিজের মতামত তুলে ধরবেন না।

১৭.নিজের ভুলগুলো খুজে বের করার চেষ্টা করুন।
১৮.অনেকেই কাজ পাওয়ার জন্য  এমন নিম্ন রেটে বিড করে দেখলে নিজেরই খারাপ লাগে।কাজের মান কমাবেন না।নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী রেট নির্ধারন করুন।
১৯.যার কাজ করবেন তার সমন্ধেও জেনে নিন।কারন ফ্রিল্যান্সিংয়ের জগতেও  রয়েছে প্রতারকদের পদাচারনা।সুতরাং সতর্ক থাকুন।
আশা করি আপনি একজন ভালো মানের ফ্রিল্যান্স রাইটার হতে পারবেন যদি উপরের টিপসগুলো মনে রেখে এবং মেনে চলুন।“ফ্রিল্যান্সিং” নিয়ে আবার পরে কথা হবে।তবে সবচেয়ে বড় কথা হলো সফল হতে হলে আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে।সব জেনে বুছে যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেন তাহলে সফল হতে পারেন।কিন্তু তাড়াহুড়ো করে কিছু না বুঝে কাজ করতে গেলে শুধু শুধু সময় নষ্ট হবে।

শুধু ইমেইল দেখে নিন প্রতিমাসের ইন্টারনেট+মোবাইল বিল

শুধু ইমেইল দেখে কামাই করে নিন প্রতিমাসের ইন্টারনেট বিল। প্রতি মাসে ৫০০ রুপি হইলে চেক আনা যাবে প্রতিদিন ইমেইল চেক করলে ইন্টারনেট বিল অন্তত উঠে আসবেতাহলে চলুন দেখি কাজটি আমরা কিভাবে শুরু করতে পারি…………….
রেজিষ্ট্যেশন লিংক……..
আপনার নাম পাসওার্ড ঠিকানা দিয়ে কমপ্লিট রেজিষ্ট্যেশন বাটনে চাপতে হবেআপনার একউন্ট তৈরি হয়ে গেল আর্ন করার জন্য এবং আপনাকে ৯৯ রুপি ব্যালেন্স দিবে সাথে সাথে
আপনার ইনবক্সে প্রবেশ করুন এবং মেইল চেক করুন প্রতি মেইতে লেখা থাকবে এর বাজেট কত ।
আপনি আপনার নেট বিল কামাই করতে পারেন এছাড়া বন্ধুদের ইনভাইট করলে আপনার একাউন্টে প্রতি রেফারালে ১০ রুপি আলাদা জমা হবে আমি মনে করি এটি আপনাদের ভাল লাগবে আমি কাজটি করছি ভাল লাগছে তাই আপনাদের জানালাম ভাল লাগলে মন্তব্য করবেন না লাগলে প্লিজ করার দরকার নাই।

বাংলাদেশে আউটসোর্সিয়ে সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে পেপ্যাল

ইন্টারনেটে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন বর্তমানে আধুনিক বিশ্বে সর্বজন  বিষয়।বাংলাদেশ্‌ও এর ব্যতিক্রম নয়।প্রযুক্তির আর্শীবাদে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সুবাদে এখন ঘরে বসেও অনেকে অর্থ উপার্জন করছেন।কিন্তু,দক্ষতা,মেধা ও প্রযুক্তির সুয়োগ সুবিধা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের কয়েক হাজার ফ্রিল্যান্সারকে এখনো আক্ষেপ করতে হচ্ছে।কারন বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেটে অর্থ লেনদেনের সবচেয়ে নিরাপদ প্রতিষ্ঠান পেপ্যাল যে এখনো বাংলাদেশে বৈধতা পায়নি !

পেপ্যাল কি ?

ইন্টারনেটে অর্থ লেনদেনের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও নিরাপদ প্রতিষ্ঠান পেপ্যাল ( www.paypal.com)|eZ©gv‡b বিশ্বব্যাপী ২৩ কোটি ২০ লাখ গ্রাহক রয়েছে পেপ্যালের। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠান ১৯০টি দেশে ২৪ মুদ্রায় লেনদেন করার ব্যবস্থা চালু রেখেছে ।

প্রতিবন্ধকতা

ইন্টারনেটে অর্থ লেনদেনের সবচেয়ে নিরাপদ প্রতিষ্ঠান পেপ্যাল বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত বৈধতা পায়নি।যার ফলে অনলাইনে আউটসোর্সিয়ের কাজ করতে গিয়ে অনেকেই নানা প্রতিবন্ধকতার শিকার হচ্ছেন,যেমন-
১.পেপ্যালের বৈধতা না থাকায় বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা ক্লায়েন্টের কাছ থেকে সরাসরি অর্থ আনতে পারেন না।ফলে তৃতীয় পক্ষের ওয়েবসাইটের দ্বারস্থ হতে হয়।উক্ত সাইটগুলোতে ১০% অথবা ১৫% ফি কেটে কেটে নেয়। এভাবে প্রতি ১০০০ হাজার ডলারের কাজের জন্য ১০০ ডলার নিয়ে যাচ্ছে আউটসোর্সিং সাইটগুলো। অথচ পেপ্যালের বৈধতা থাকলে এখানে মধ্যবর্তী সাইটের কোন প্রয়োজন পড়তো না।
২.অসংখ্য প্রতিষ্ঠিত আউটসোর্সিং সাইট রয়েছে যেখানে শুধু পেপ্যালের মাধ্যমে পরিশোধ করা হয়।পেপ্যাল বৈধতা না পাওয়ায় দরুন এসব সাইটে কাজের সুযোগ হারাচ্ছে বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় ফ্রিল্যান্সাররা।
৩. অর্থ লেনদেনের জন্য বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা অন্য যেসব পন্থা Aej¤^b করেন সেগুলো অনেকের জন্যই জটিল,ঝামেলাপূর্ন ও ব্যয়বহুল।অর্থ লেনদেনের জন্য ব্যাংক ওয়্যার ট্রান্সফার একটি নিরাপদ মাধ্যম।কিন্তু প্রতিবার উত্তোলনের জন্য এখানে যে চার্জ কেটে নেয়া হয় তা অনেকের জন্যই কষ্টসাধ্য ব্যাপার।এছাড়া আউটসোর্সিং সাইটগুলোতে পাই্‌ওনার মাস্টার ডেবিট কার্ডের সাহায্যে অনেকে অর্থ লেনদেন করে থাকেন।এই পদ্দতিতেও লেনদেনের জন্য নির্দিষ্ট পরিমান ফি নেয়।এসব ফি অনেকের মোট উপার্জিত অর্থের একটি বিরাট অংশ।
৪.পেপ্যালের কার্যকরী ভুমিাকায় বর্তমানে সারা বিশ্বে ই-কর্মাস একটি প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায় পরিনত হয়েছে।কিন্তু পেপ্যাল বৈধতা না পাওয়ার কারনে বাংলাদেশে ই-কমার্স ব্যবসা পুরোপুরি বিকশিত হতে পারছে না।যেমন,পেপ্যাল বৈধতা পেলে বাংলাদেশের অনেক প্রযুক্তিপ্রেমী নিজের তৈরী ওয়েবসাইট থেকেই সহজ প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন পন্য বিক্রি করতে পারতেন।

অনিারাপদ অর্থ লেনদেনের পথ বৃদ্ধি

বাংলাদেশে  পেপ্যাল চালু না থাকার কারনে অনেকে ভিন্ন পথ Aej¤^b করতে বাধ্য হচ্ছেন।পেপ্যালের সেবা দেয়ার জন্য অনেকে ওয়েবসাইট চালু করছেন।এসব ওয়েবসাইট থেকে পেপ্যাল ব্যবহার করার জন্য বার্ষিক চার্জ্‌ও কেটে নেয়া হয়। অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের প্রবাসী AvZœxq¯^Rb বা বন্ধুবান্ধবের সাথে যোগসাজশ করে প্রবাস থেকে পেপ্যালের অ্যাকাউন্ট চালু করছে ।তারা পেপ্যাল ব্যবহারের জন্য গ্রাহকদের কাছ থেকে অতিরিক্তি অর্থ কেটে নিচ্ছে ।এভাবে অনেক সময় অনেককে প্রতারিত হতে হচ্ছে ।তাই এই পদ্ধতিগুলো মোটেও নিরাপদ নয় ।

কষ্টে উপার্জিত অর্থ  জলে

বাংলাদেশে পেপ্যাল চালু না থাকায় অনেকেই বিদেশের ঠিকানা দেখিয়ে পেপ্যাল অ্যাকাউন্ট চালু করে।কিন্তু পরবর্তীতে পেপ্যাল কতৃপক্ষ উক্ত ঠিকানার সত্যতা না পেলে উক্ত অ্যাকাউন্টের সকল লেনদেন বন্ধ করে দেয়।যার ফলে অ্যাকাউন্টে কোন অর্থ থাকলে তা আর ব্যবহারকারী সহজে উত্তোলন করতে পারে না।এভাবে আউটসোর্সিয়ের কাজ করে পাওয়া অনেকের কষ্ট উপাজির্ত অর্থ যেন জলে চলে যাচ্ছে !

অনলাইনে প্রযুক্তিপ্রেমী ও ফ্রিল্যান্স্যারদের দাবী

পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।
বাংলাদেশে পেপ্যাল চালুর দাবীতে প্পিসি হেলপলাইন ব্লগ সহ বিভিন্ন বাংলা ব্লগে ব্লগাররা লিখছেন । বেশ কিছু কমিউনিটি পেজ্‌ও তৈরী করা হয়েছে ।এছাড়া সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন সাইটে পেপ্যাল চালুর দাবীতে শুরু হয়েছে জনমত গঠন।ফেসবুক ব্যবহারকারীরা পেপ্যাল চালুর দাবীতে গ্রুপ,পেজ তৈরী করছেন।এরকমই একটি পেজ ’ফ্রিল্যান্স হেলপলাইন’।এই পেজে যোগ দিয়ে আপনিও তুলে ধরতে পারেন বাংলাদেশে পেপ্যাল চালুর যৌক্তিকতাগুলো,পেজটির ঠিকানা-  www.facebook.com/freelancebd

বাংলাদেশে পেপ্যালের দাবী বাস্তবায়িত হোক

বাংলাদেশে পেপ্যালের বৈধতা- বর্তমানে বাংলাদেশের প্রযুক্তিপ্রেমী তরুন সমাজ তথা ফ্রিল্যান্সারদের প্রানের দাবী।শোনা যাচ্ছে, পেপ্যাল কতৃপক্ষ নাকি বাংলাদেশে আসার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করছে না।যদি তাই হয় তবে সরকারের  বিষয়টি গুরুত্বসহাকারে দেখতে হবে।পেপ্যাল কেন আসতে চাইছে না বা সমস্যাগুলো কি কি সেগুলো নির্ধারন করে সরকারকে বিষয়টি ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখতে হবে এবং অবিলম্বে বাংলাদেশে পেপ্যাল চালুর জন্য কার্যকরী উদ্যোগ নিতে হবে।

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে হলে বাংলাদেশের সম্ভাবনাময়  তরুনদের কাজের প্রতিবন্ধকতা দূর করতে হবে।দক্ষতা,মেধা ও প্রযুক্তির ব্যবহারে বাংলাদেশের হাজার হাজার তরুন এখন ঘরে বসেই কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে।কিন্তু সারা বিশ্বের ১৯০ দেশের ফ্রিল্যান্স্যাদের মতো সুযোগ পাচ্ছে না।কারন ১৯০টি দেশে পেপ্যালের মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের ব্যবস্থা থাকলেও  বাংলাদেশে যে এখনো সে ব্যবস্থা নেই !

ফ্রিল্যান্সিং By rabbi.chowdhury

ফ্রিল্যান্সিং করে কাজ করার কথা আমরা অনেকেই শুনেছি কিন্তু সত্যি কথা হচ্ছে নতুন ফ্রিল্যান্সার হলে সফলতা পেতে কিছু সময় লাগে । কারণ, এসব সাইটে একটি কাজের জন্য অনেকেই বিড/আবেদন করেন। বায়ার শুধুমাত্র একজনকে নির্বাচিত করেন। এক্ষেত্রে নুতন ফ্রিল্যান্সারদের কাজ পেতে  বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়। অনেকে ধৈর্য হারিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ছেরে দেন। (অবশ্য সঠিক গাইডলাইন ও  আন্তরিক প্রচেষ্টা থাকলে এসব সাইটেও সফল হওয়া সম্ভব) অনেকেই আবার মনে মনে ভাবেন ইস, যদি বিড ছাড়াই কাজ পাওয়া যেত !  হ্যাঁ, আজকে আপনাদের সামনে এমনই একটি মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বলব, যেখানে কাজ পেতে কোন বিড করতে হয় না। যে কোন মূহু্র্তে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে  কাজ শুরু করে দিতে পারেন।

http://paidwork.biz/signup.php?REF=cmFiYmkuY2hvd2RodXJ5NTBAZ21haWwuY29t

উপরোন্ত, উক্ত সাইটে সাইন আপ করলেই পাবেন ১ ডলার। সাইটটির নাম paidwork.biz.  এটি অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য একটি সাইট। বাংলাদেশের অনেকেই এ সাইটে সফলতার সাথে কাজ করে হাতে টাকা পেয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে এ সাইটে কাজ করছি। সাইটে আমার বেশকিছু ডলারও জমা হয়েছে।   সাইটের কাজগুলো ছোট ছোট ও খুবই সহজ। ডাটা এন্ট্রি টাইপের কাজ। খুবই অল্প সময়ে আপনি উপার্জন করতে পারেন ভাল পরিমান কিছু অর্থ, যা আপনাকে লক্ষ লক্ষ টাকা এনে দিতে না পারলেও যারা নুতন ফ্রিল্যান্সার, এখনও কম্পিউটারের বিভিন্ন কোর্সে পরিপূর্ণ দক্ষ হতে পারেননি, তারা অনলাইন আয়ের জগতে কিছুটা পদচারণা শুরু করতে পারেন । আর এখানে মোটামুটি পরিশ্রম করলেই আপনার সফলতার সম্ভাবনা ………
নিয়মাবলী:
১. একটি কাজ মাত্র একবার করতে পারবেন, তবে প্রতিদিন পাবেন নতুন নতুন অনেক কাজ।
২. প্রতিটি কাজের সাথে দেয়া থাকবে নির্ধারিত সময়, যে সময়ের মধ্যেই আপনার কাজকে সমাপ্ত করতে হবে।
৩. প্রথমে ৫টি কাজ করে আপনার সফলতা যদি ৭৫% এর নিচে থাকে তবে আপনি ১-৩০ দিনের মধ্যে কাজ করতে পারবেন না।
৪. আয়ের পরিমান ৯ ডলার পূর্ন হলেই চেক, মানিবুকার্স, পেপাল এবং এলার্টপে এর মাধ্যমে টাকা তোলা যায়। এক্ষেত্রে গুগল এ্যাডসেন্সের মত আপনার ঠিকানাকে প্রথমে ভেরিফাই করা হবে একটি পিন নম্বর পাঠানোর এর মাধ্যমে। যা পরবর্তীতে সাইটে জমা দিতে হবে।
৫. টাকা উত্তোলনের সময় চেকের ক্ষেত্রে ৪.৫০ ডলার, পেপালের ক্ষেত্রে ৬%, মানিবুকার্স এবং এলার্টপে পদ্ধতিতে ৬.৫% ফি দিতে হয়।
৬. সাইটে যে কাজ করবে সে Worker এবং যে কাজ দিবে তাকে Employer হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।  ৭. সাইটে কাজ করতে প্রথমে আপনাকে রেজিষ্ট্রেশন করে করতে হবে।

কার্যাবলী:
১. লগইন করে সাইটে প্রবেশ করুন।
২. যদি আপনি নতুন ইউজার হন তবে নিউ বাটনে ক্লিক করে নতুনদের জন্য নির্ধারিত কাজগুলো ওপেন করুন।
৩. কাজের বিস্তারিত বর্ননা দেখতে নিচের কাজগুলো থেকে যেকোন একটি কাজে ক্লিক করুন।
৪. এখানে পূর্বে কত জন কাজটি নিয়েছে, কাজটি করতে কত সময় লাগবে, কাজটি সফলভাবে করতে পারলে কত পরিশোধ করা হবে, ইত্যাদি সম্পর্কে শুরুর দিকে বলা হয়েছে।
৫. কিভাবে কাজটি করতে হবে এ সম্পর্কে পুরো ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে “What is expected from workers?” অংশে। মূলত এখানে কাজের বিস্তারিত বর্ননা করা হয়েছে, যা ভালভাবে বুঝে কাজটি সমাপ্ত করতে পারব এরকম মনে হলে “I accept this job ” নিচের অপশনে ক্লিক এর মাধ্যমে কাজটি নেয়া যাবে। “I accept this job” এখানে ক্লিক করলে একটি ঘর পাওয়া যাবে যেখান কাজের সত্যতার প্রমান সাবমিট করতে হবে। আর এই সত্যতার প্রমান দিতে হবে Employer এর ইচ্ছে অনুযায়ী, যেটি সে জানিয়ে দিয়েছে “Required proof that task was finished?” এই অংশে। কাজটি করতে পারব না এমন মনে হলে Not interested in this job ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।

কাজের ধরন:
১. Signup: এ কাজটি অত্যন্ত সহজ একটি কাজ। এখানে একটি সাইটের ঠিকানা দেয়া থাকবে সেখানে গিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। ব্যাস কাজ শেষ, তবে আমাদের দেশে বেশিরভাগ শেয়ারিং আইপি ব্যবহৃত হয় বলে কাজটি সমাপ্ত করতে সমস্যা হতে পারে। আপনার আইপি দেখে নিন।
২. Twitter: টুইটারে যদি আপনার একটি একাউন্ট থাকে তবে আপনি এক্ষেত্রে কাজ করতে পারবেন। হতে পারে আপনার টুইটার পেজে একটি রিভিউ লিখতে হবে । পাশাপাশি তাদের একটি লিংকও রিভিউ এর মধ্যে দিতে হতে পারে। তবে সবটাই নির্ভর করবে Employer এর চাহিদার ওপর।
৩. Blog/Website Owners: আপনার যদি একটি নিজস্ব ওয়েব সাইট থাকে এবং আপনি যদি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর article লেখার জন্য যোগ্যতা সম্পন্ন হয়ে থাকেন তবে আপনি এ কাজটি খুব সহজেই করতে পারবেন। আর একটি ৫০ শব্দের আর্টিকেল লিখে পেতে পারেন $0.25 – $0.80 ডলার।
৪. Textlink required: এ কাজটি করতেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নিজস্ব ওয়েব সাইট দরকার হয়ে থাকে। তবে কাজটি অত্যন্ত সহজ। Employer এর চাহিদা অনুযায়ী আপনার সাইটে একটি লিংক ব্যবহার করলেই কাজ শেষ। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ Employer PR1 কিংবা তার ওপরে অবস্থানকৃত সাইট চায়। দেখে নিন আপনার সাইটের পেজ র‌্যাংক ক্লিক করুন।
৫. Yahoo Answers: ইয়াহু এর একটি সাইট হচ্ছে ইয়াহু এ্যান্সার। এখানে বিভিন্ন প্রশ্নের এ্যান্সার করে লেভেলকে বৃদ্ধি করা যায়। সাধারনত Employer এ কাজের জন্য লেভেল টু আছে এমন ব্যক্তিদের খোঁজ করে। এখানে প্রশ্নের answer এর মধ্যে Employer এর নির্দিষ্ট লিংক দিতে বলা হয়।
৬. Forums: এক্ষেত্রে একটি ফোরাম সাইট খুঁজে বের করতে হবে। তবে সাইটের বিষয়বস্তু অবশ্যই Employer বলে দিবে। এই সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করে তাদের একটি লিংক Signature হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। পাশাপাশি কিছু কমেন্টও লিখতে হতে পারে।
পরামর্শ:
১. একটি কম্পিউউটার থেকে একটি একাউন্ট করাটাই ভাল।
২. কখনো ৫টি কাজে সফলতার হার ৭৫% এর নিচে নেমে গেলে দু-চার দিন অপেক্ষা করে আবার চেষ্টা করা যেতে পারে।
৩. যে সকল কাজে আইপি এড্রেস দিতে হয় বা এক আইপি থেকে দুবার ব্যবহার করা যাবে না সে সব কাজ না করাই ভাল যেমন: sign up। কারন, আমাদের দেশে টেলিকম এর মাধ্যমে ব্যবহৃত ইন্টারনেট এর আইপি শেয়ারিং করা হয়ে থাকে।  উপরের সকল বিষয়গুলো ভালভাবে বিবেচনা করে যদি কাজ শুরু করেন তবে অবশ্যই একটা ভাল ফলাফল পাবেন ইনশাল্লাহ।

ইন্টারনেটে ঘরে বসে আয়

আজ আমি আপনাদের ইন্টারনেটে ঘরে বসে আয় করার একটি সাইট সম্পকে জানাব,
এর আগে আই সাইট সম্পকে আপনারা জেনেছেন কিনা জানি না, যদি জেনে থাকেন, তাহলে এই পোষ্ট দেবার
জন্য আমি আপনাদের কাছে ক্ষমা
এটা মূলত একটা ইনভেসমেন্ট সাইট
এই সাইট এ একাউন্ট খলার জন্য আপনাকে তারা প্রথমে ২০$ দিবে, এই ২০$ যদি আপনি এই সাইট এ জমা রাখেন তাহলে তারা আপ্নাকে প্রতিদিন 2.20% হারে লাভ দিবে।
এবং আপনি যদি কাওকে রেফার করান তাহলে আপনাকে ৩$ দিবে, এই রেফার করা টাকা আপনি এখানে জমা রাখতে পারবেন।
একাউন্ট খলার জন্য এই লিঙ্ক এ ক্লিক করুন
http://adf.ly/3ATWp

সাইটের উপরের দিকে দেখেন রেজিঃ লেখা আছে, সেখানে ক্লিক করুন, এরপর আপনার পারসনাল ইনফরমেশন গুল লিপিবদ্ধ করুন,
একাউন্ট ওপেন এর জন্য আপনার একটা এলাটপে /লিবারটি রিসারভ যে কোন একটা একাউন্ট থাকতে হবে, পরে এই ঠিকানা বদলাতে পারবেন।
এলাটপে একাউন্ট খোলতে ক্লিক করুন

http://adf.ly/3AodL
রেজিঃ হয়ে গেলে লগ ইন করুন, লগ ইন করার পর বামের পাশে দেখুন make deposit এ ক্লিক করুন,
এর পর Amount to Spend ($): 20:00 দিন,
এর পর 1 st option এ ক্লিক করুন,
এর পর “spend” এ ক্লিক করুন, একটু অপেক্ষা করুন , এরপর “Process Button” এ ক্লিক করুন, বাস হয়ে গেল।
মনে রাখবেন, ১টা কম্পিউটার ১টা একাউন্ট, আর আপনারা টাকা উথাতে পারবেন ৯০ দিন পর পর,
এতএব আর দেরি না করে এখনি শুরু করে দিন আর আয় করুন…
ভাল লাগলে জানাবেন…।

ফ্রিল্যান্সিং- আরেকটি নির্ভরযোগ্য একটি সাইট হল Minuteworkers

ফ্রিল্যান্সিং করে কাজ করার কথা আমরা অনেকেই শুনেছি কিন্তু সত্যি কথা হচ্ছে নতুন ফ্রিল্যান্সার হলে সফলতা পেতে কিছু সময় লাগে । কারণ, এসব সাইটে একটি কাজের জন্য অনেকেই বিড/আবেদন করেন। বায়ার শুধুমাত্র একজনকে নির্বাচিত করেন। এক্ষেত্রে নুতন ফ্রিল্যান্সারদের কাজ পেতে  বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়। অনেকে ধৈর্য হারিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ছেরে দেন। (অবশ্য সঠিক গাইডলাইন ও  আন্তরিক প্রচেষ্টা থাকলে এসব সাইটেও সফল হওয়া সম্ভব) অনেকেই আবার মনে মনে ভাবেন ইস, যদি বিড ছাড়াই কাজ পাওয়া যেত !  হ্যাঁ, আজকে আপনাদের সামনে এমনই একটি মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বলব, যেখানে কাজ পেতে কোন বিড করতে হয় না। যে কোন মূহু্র্তে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে  কাজ শুরু করে দিতে পারেন। রেজিস্ট্রেশন করার সাথে সাথে আপনি ডিপোজিট হিসাবে  $১.১০ পাবেন। রেজিস্ট্রেশন করার জন্য নিচের লিংক বা ব্যানার  অনুসরন করুন…….
 
minuteworkers.com/register.php?ref=mithila007
minute workers
Jokhon Apni Akta Account Creat korte Jaben tokhon nicher Ai lekhata Show korbe but aita just apnader careful korar jonno show kora hobe.So apnara voe na peye registration complete kore kaj start korben.
NOTE: One account per computer, our system detects the IP of users and if more than one account is created you will be banned and unable to join this site again.
এখানে আপনি অনেক রকম কাজ পাবেন, যে টা আপনার জন্য সুবিধাজনক মনে হবে সেই কাজটি গ্রহন করুন।আপনি যদি সঠিকভাবে শেষ করতে পারেন তাহলে বায়ার আপনাকে টাকা পরিশোধ করবে।আপনি যদি বুঝেন কোন কাজ সফলভাবে করতে পারবেন না তাহলে সেই কাজটি গ্রহন না করাই ভাল।সাইটের কাজগুলো ছোট ছোট ও খুবই সহজ। ডাটা এন্ট্রি টাইপের কাজ। খুবই অল্প সময়ে আপনি উপার্জন করতে পারেন ভাল পরিমান কিছু অর্থ, যা আপনাকে লক্ষ লক্ষ টাকা এনে দিতে না পারলেও যারা নুতন ফ্রিল্যান্সার, এখনও কম্পিউটারের বিভিন্ন কোর্সে পরিপূর্ণ দক্ষ হতে পারেননি, তারা অনলাইন আয়ের জগতে কিছুটা পদচারণা শুরু করতে পারেন । আর এখানে মোটামুটি পরিশ্রম করলেই আপনার সফলতার সম্ভাবনা।আয়ের পরিমান ১০ ডলার পূর্ন হলেই  পেপাল এবং এলার্টপে এর মাধ্যমে টাকা তোলা যায়।আপনি ২ ডলারও এলার্টপে এর মাধ্যমে উঠাতে পারবেন।
কার্যাবলী:
১. লগইন করে সাইটে প্রবেশ করুন।
২. যদি আপনি নতুন ইউজার হন তবে নিউ বাটনে ক্লিক করে নতুনদের জন্য নির্ধারিত কাজগুলো ওপেন করুন।
৩. কাজের বিস্তারিত বর্ননা দেখতে নিচের কাজগুলো থেকে যেকোন একটি কাজে ক্লিক করুন।
৪. এখানে পূর্বে কত জন কাজটি নিয়েছে, কাজটি করতে কত সময় লাগবে, কাজটি সফলভাবে করতে পারলে কত পরিশোধ করা হবে, ইত্যাদি সম্পর্কে শুরুর দিকে বলা হয়েছে।
৫. কিভাবে কাজটি করতে হবে এ সম্পর্কে পুরো ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে “What is expected from workers?” অংশে। মূলত এখানে কাজের বিস্তারিত বর্ননা করা হয়েছে, যা ভালভাবে বুঝে কাজটি সমাপ্ত করতে পারব এরকম মনে হলে “I accept this job ” নিচের অপশনে ক্লিক এর মাধ্যমে কাজটি নেয়া যাবে। “I accept this job” এখানে ক্লিক করলে একটি ঘর পাওয়া যাবে যেখান কাজের সত্যতার প্রমান সাবমিট করতে হবে। আর এই সত্যতার প্রমান দিতে হবে Employer এর ইচ্ছে অনুযায়ী, যেটি সে জানিয়ে দিয়েছে “Required proof that task was finished?” এই অংশে। কাজটি করতে পারব না এমন মনে হলে Not interested in this job ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।

ইন্টারনেট এর মাধ্যমে টাকা উর্পাজন এর নির্ভরযোগ্য একটি ওয়েবসাইট ২ এবং এলার্টপে ও পেপাল থেকে mobile এ টাকা transfer করার পদ্ধতি

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম السلام عليكم
আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই ? আশা করি মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে সবাই ভাল আছেন।
আজ আমি আপনাদের ইন্টারনেট এ আয় করার আরেকটি reliable site সমন্ধে বলব…..যে site এ আপনারা click করে,Games খেলে এবং বিভিন্ন Task (কাজ) করে টাকা আয় করতে পারবেন….  যারা ইন্টারনেট এ সহজে আয় করতে চান তাদের জন্য এই পোস্ট টি….
সেই অভাবনীয় site টির নাম ….ClixSense…এখানে আপনি কোনো টাকা ছাড়া registration করতে পারবেন….এটি অন্যান্য PTC site এর মত নয়…আমি অনেক পিটিসি bux সাইটে কাজ করেছি তার ভিতর Clixsense সাইট টিতে দেখলাম Minimum Payout এ Reach করার পর ওরা সাথে সাথেই পেপাল এবং AlertPay তে পেমেন্ট দিয়ে থাকে ….
ClixSense এর কিছু ফিচার দেওয়া হলো….
Features of ClixSense :
Status on PTCI: Elite
Membership Fee: Free
Earning per Ad: $0.001- $0.02
Minimum Cashout: $6 for Premium & $8 for Standard
Payment Method: PayPal, AlertPay, Liberty Reserve
Number of Ads: Guaranteed Ads Daily(10+)
Referral Program: No Limit

  • Tasks:
  • Each task can pay you between a few cents to several dollars per completion
  • Some tasks may be demographically targeted
  • Many tasks can be completed multiple/unlimited times
এখানে বিভিন্ন Advertise এ ক্লিক করলে সরাসরি আপনার account এ টাকা জমা হবে এবং ClixSense যে কোনো PTC site এর তুলনায় অনেক বেশি পরিমান Ad দেয়….Payment method: alertpay, paypal, liberty reserve
ClixSense কিছু ছোটো ছোটো কাজ দিবে যার মাধ্যমে আপনি অল্প কষ্টে কম সময়ে বেশি টাকা  income করতে পারবেন ….কাজ গুলো খুবই সহজ এবং মজার ….
>>>>>>>>
>>>CLIXSENSE, CLICK HERE TO REGISTER NOW<<<
যে page আসবে তার উপরে ডান কোনায় Sign Up এ ক্লিক করুন …এর পর যে ঘরটা আসবে সেখানে আপনার তথ্য দিতে হবে। আপনার Alertpay অথবা PayPal  একাউন্ট না থাকলে একটা ইমেইল ই সব জায়গায় ব্যবহার করুন।Postal code এর জায়গায় আপনার এলাকার পোস্টাল code দিন….
Registration complete হয়ে গেলে আপনার ইমেল ID তে একটা mail পাঠানো হবে…. সেটার লিঙ্ক এ ক্লিক করে Sign In করুন
লগিন হওয়ার পর একাউন্ট দেখার জন্য আপনার ইউজার নেম এর উপর ক্লিক করুন। আপনার একাউন্ট এর অবস্থা দেখতে পাবেন তারপর View Advertisements ক্লিক করুন।
এরপর আপনি এ্যডগুলো দেখতে পাবেন।এর যেকোন একটা তে ক্লিক করুন।একটা নতুন ট্যাব ওপেন হবে।ওই tab এর ছবি গুলোর মধ্যে শুধু বিড়াল (Cat) এর উপর ক্লিক করুন….  ৩ সেকেন্ড wait করলেই আপনের account এ টাকা জমা হয়ে যাবে……
Task Complete করতে:
Task tab এ ক্লিক করুন…. আপনাকে অনেক গুলো টাস্ক দেখাবে এবার পছন্দ মত টাস্ক select করুন… Instruction পড়ে কাজ  complete করুন …. আপনার account এ $$ জমা হয়ে যাবে…Games এর জন্য “ClixGrid” tab ক্লিক করুন…
যদি direct referrals করতে পারেন তাহলেও আপনি অনেক ডলার $ earn করতে পারবেন তবে তাদের active থাকা লাগবে।
  • Referral Earnings : $0.0002 to $0.004
  • $2.00 per upgraded direct referral
  • Ad purchases  10% up to $1.00 per purchase limited at $50 per referral
  •  Standard members will earn 5% commissions from their direct referrals completed tasks.
>>>   Payment Proof
একটা কম্পিউটার থেকে একটার বেশি account খোলা যাবে না..
এখন দিন রাত টাকা কামানো শুরু করে দিন ….অন্য দের দ্বারা প্রতারিত হবেন না ….
TIPS:
1. যে কোনো PTC site এ ঢুকার আগে Scam check করে নিন
2. ওয়েব সাইটে সদস্য পদের জন্য যদি টাকা দাবি করে তাহলে ঢুকবেন না
3. Forum আছে কিনা দেখুন এবং
4. কত pay করেছে তা দেখে ঢুকুন ….
ALERTPAY:
আপনার AlertPay account থেকে টাকা mobile এ সহজেই ট্রান্সফার করতে পারবেন
এজন্য নিচের লিঙ্ক গুলো দেখুন…..
1. http://www.flexiload.biz.ly/
2. http://www.recharge24.net/
3. http://www.remit2cell.com/
লিঙ্ক এ গিয়ে ডান পাশের Instruction গুলো পড়ে নিন….
আপনার mobile number লিখুন এবং amount select করুন ….Donate button এ ক্লিক করে আপনার AlertPay account এ login করুন….
N.B.:এই সংক্রান্ত কোনো জটিলতায় PC Helpline BD বা এর কোনো সদসো দায়ী নয়
যাদের AlertPay account নেই,তারা এখানে 
ALERTPAY, CLICK HERE TO GET FREE ACCOUNT